OrdinaryITPostAd

ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং ঘি খাওয়ার নিয়ম

 গরম ভাতের সাথে ঘি খাওয়ার উপকারিতা প্রিয় বন্ধুরা, ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানার অনেক ইচ্ছা কিন্তু কোথাও এর সঠিক সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না। এ পোস্টটিতে আমরা আপনাদের সমস্যার সমাধান নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করছি। আর্টিকেলটি যদি আপনি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারব

নিচে পোস্টে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, খাঁটি ঘি চেনার উপায়, ঘি খাওয়ার নিয়ম এবং আরো অন্যান্য পোস্ট নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা


ভূমিকাঃ

ঘি একটি পুষ্টিকর ও সুস্বাদু খাবার। মানুষ শরীরের জন্য ঘি গুরুত্ব অপরিসীম। ঘি এর মধ্যে রয়েছে নানা পুষ্টি উপাদান যেমন-ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে,ব্রেন টনিক, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি থাকে। ঘিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

 আর সুস্থতা থাকার জন্য এসব পুষ্টি উপাদান মানুষের শরীরের জন্য অত্যন্ত জরুরী। ইদানিং ঘি রূপচর্চার ক্ষেত্রে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত হচ্ছে। ঘি মানুষের ত্বকের উজ্জ্বলতা ও সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে করছে।

 শুধু শুধু কি খেলেই হবে না তার সাথে জানতে হবে কি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, খাঁটি ঘি চেনার উপায়, কি খাওয়ার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে।

খাঁটি ঘি চেনার উপায়ঃ

খাঁটি ঘি চেনার উপায় গুলো হলো-

  • অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। ঘিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে গেলে ভিটামিন এর শোষণ বৃদ্ধি পায় ঘি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। নিয়মিত ঘি খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। ঘিতে মাঝারি এবং শট-চেইন ফ্যাটি এসিড রয়েছে।
  •  যা শক্তিশাল অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল পদার্থকে স্বাভাবিক রাখে নিয়মিত ঘি খাওয়ার ফলে এসব উপাদান প্রয়োজনীয় শক্তি বৃদ্ধি করে। খাঁটি ঘি চেনার উপায় গুলো হলো-
  • চুলার একটি পাত্র দিন। তাতে এক চামচ ঘি দিয়ে দেখুন দ্রুত ঘি গলছে কিনা। যদি ঘি দ্রুত গলে যায় তাহলে বুঝতে হবে সেটা খাঁটি ঘি। আর যদি ঘি গলতে সময় নেই এবং হলুদ রং ধারণ করে তাহলে বুঝতে হবে সেটা ভেজাল ঘি।
  • হাতের তালুতে একটু ঘি নিয়ে নিন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর যদি দেখেন ঘি গলে যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন এটি খাঁটি ঘি।
  • ভেজাল মেশানো ঘি কখনোই জমে যায় না। তরল থাকে সবসময় এটি মনে রাখবেন।
  • ঘি ফ্রিজে রাখুন। ফ্রিজে রাখার পর যদি জমে যায় তাহলে নিশ্চিত হবেন যে এটা খাঁটি ঘি।
  • একটি গরম পানির পাত্রে গিয়ে ঘিয়ের বয়াম ডুবিয়ে রাখুন। গলে গেলে ফ্রিজে রেখে দিন। যদি দেখেন ঘিয়ের বয়ামে একই রঙের জমাট বাঁধা ঘি, তবে সেটা খাঁটি। ঘিতে অন্যান্য উপাদান মেশানো থাকলে আলাদা আলাদা তেলের স্তর থাকবে।
  • খাঁটি ঘি সাধারণত হালকা সোনালী হলুদ রঙের হয়। ঘি অস্বাভাবিকভাবে উজ্জ্বল দেখালে অথবা প্রাকৃতিক রঙের অভাব হলে সেটি খাঁটি নয়।
  • খাঁটি ঘি পরিষ্কার এবং স্বচ্ছ হয়। একটি পাত্রে অল্প পরিমাণে ঘি গরম করুন। খাঁটি ঘিতে কোনরকম দানাদার পদার্থ থাকবে না।

ঘি খাওয়ার নিয়মঃ

ঘি খাওয়া আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঘিতে রয়েছে অসংখ্য পুষ্টিকর উপাদান, যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে কি খাবার নিয়ম সঠিকভাবে অনুসরণ করা জরুরি। ঘি খাওয়ার নিয়ম গুলো হলো-
  • আপনি যদি অর্থাইটিস কিংবা চুল পড়ার সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি রোজ সকালে খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানির সাথে এক চামচ ঘি মিশিয়ে খেতে পারেন। ঘি মিশ্রিত পানি খাওয়ার আধা ঘন্টা কিংবা ৪০ মিনিট পর সকালের নাস্তা খেয়ে নেবেন।
  • রান্নায় তেলের পরিবর্তে আপনি কি ব্যবহার করতে পারেন। যেকোনো তরকারি কিংবা খাবার ঘি দিয়ে রান্না করলে সেই খাবার থেকে শরীরের জন্য ক্ষতিকর ফ্রি রেডিক্যাল উৎপন্ন করে না। সেইসাথে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য গুণাগুণ বজায় থাকে এবং খাবারের স্বাদও বেড়ে যায়।
  • এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ ঘি মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য উপাদান বজায় থাকবে।
  • ঠান্ডা জনিত সমস্যা থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে চাইলে আপনি এক চামচ ঘিয়ের সাথে সামান্য গোলমরিচ মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে বেশ উপকার পাবেন।

ঘি এর পুষ্টি উপাদানঃ

খাঁটি ঘি এর মধ্যে রয়েছে আমাদের মানব দেহের জন্য বহু গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান গুলো হল-ভিটামিন ডি, ভিটামিন এ ই, ভিটামিন কে,ব্রেন টনিক,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ব্যাটাইরিক এসিড, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। এগুলো ছাড়াও ঘিতে আরো অন্যান্য গুনাগুন রয়েছে।

ভিটামিন এঃ এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ যা আমাদের ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। তাছাড়া আমাদের চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


ভিটামিন ডিঃ এই ভিটামিন দেহের ক্যালসিয়াম এবং ফসফেট নিয়ন্ত্রণ করে যা হাড়ের ক্ষয়রোধ করে। এই ভিটামিন ডি শরীরের হাড়, দাঁত এবং মাংসপেশি সুস্থ ও সবল রাখে। ভিটামিন ডি ঘি তে প্রচুর পরিমাণে থাকে।

ভিটামিন ইঃ ঘি এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ই আর এ ভিটামিন ই আমাদের হৃদপিন্ডের কার্যক্ষমতা বাড়াতে বেশ সাহায্য করে।

ভিটামিন কেঃ এর মধ্যে ভিটামিন কে ভরপুর। যা আমাদের হাড়কে মজবুত রাখতে সাহায্য করে।

ব্যাটারিক এসিডঃ ঘি এর মধ্যে উপস্থিত রয়েছে ব্যাটারিক এসিড। যার পুষ্টিগুণের কারণে আমাদের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

ফ্যাটি এসিডঃঘিয়ের মধ্যে রয়েছে ফ্যাটি এসিড। যার উপস্থিতি আমাদের শরীরের ওজন কমাতে বেশ সাহায্য করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টঃ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ঘি এর মধ্যে, যে আমাদের শরীরের রক্ত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডঃ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কর্ম ক্ষমতা স্বাভাবিক রাখার জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। ওজন বৃদ্ধি থেকে মুক্তির থাকার জন্য দেহের বেশি বেশি ওমেগা থ্রি উপাদানের প্রয়োজন পড়ে যা ঘিতে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়।

ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাঃ

ঘি আমাদের শরীরের জন্য খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ঘি এর যেমন অনেক উপকারিতা আছে তেমনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপকারিতাও আছে। নিম্নে ঘিয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো আলোচনা করা হলো-

উপকারিতাঃ

  • ঘি কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা চিরতরে দূর করে।
  • ঘি হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
  • ঘি ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
  • ত্বকের সতেজতা বজায় রাখে।
  • চোখের জ্যোতি বাড়ায়।
  • গ্যাস্ট্রিকও হজমের সমস্যা দূর করে।
  • রক্তে দূষিত কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
  • মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • গর্ভকালীন ঘি খাওয়া অনেক উপকারী। তবে চিকিৎসকের সাথে অবশ্যই পরামর্শ করে নিতে হবে।
  • কি খেলে মিনারেল ও ফ্যাটি এসিড ভালো হবে শোষিত হয়।
  • ঘি ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া মুখের ঘাসহ যে কোন সমস্যা দূরে রাখে।
  • মস্তিষ্কের কোষ সক্রিয় রাখে।
অপকারিতাঃ

  • মাত্রা অতিরিক্ত ঘি খেলে পরিপাকতন্ত্র কাজ করা কমিয়ে দেয়। এতে হজমের সমস্যা আরো প্রকোট হয়।
  • ঘিতে যে পরিমাণ চর্বি থাকে তা স্বাভাবিক কিন্তু অতিরিক্ত গ্রহণে তা মাত্রাতিরিক্ত ফ্যাট জনিত সমস্যার সৃষ্টি করে।
  • অতিরিক্ত ঘি খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • অতিরিক্ত ঘি খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
  • দুগ্ধ জাত খাবার হওয়ায় কি খেলে অ্যাসিডিটি ও পেট ফাঁপা বা পুড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

রূপচর্চায় ঘি ব্যবহারের উপকারিতাঃ

শুধু খাবার নয়, এখন রূপ রূপচর্চাতেও ঘি ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু ঘি দিয়ে যে রূপচর্চাও করা যায় সেটা সবারই জানা নেই। রূপচর্চায় ব্যবহারে রয়েছে নানান উপকারিতা। চলুন সেগুলো জেনে নেওয়া যাক।

ত্বকের শুষ্কতা ও ফাটা দূর করেঃ অল্প একটু ঘি আঙ্গুলে নিয়ে তারপর সেটা ঠোঁটে লাগান কয়েকবার ব্যবহারের পরে দেখবেন ত্বকের শুষ্ক ও ফাটা ভাব দূর হয়ে গেছে।

ময়েশ্চারাইজারঃ ঘিতে ভিটামিন এ এবং ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যার কারণে এটি দুর্দান্ত প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। এটি ত্বকে দীর্ঘস্থায়ী হাইড্রেশন প্রদান করে এবং ত্বককে শুষ্ক হতে বাধা দেয়।

তারুণ্যঃ বয়সের কারণে শরীর ও ত্বক বুড়িয়ে যেতে পারে থাকে। তবে প্রতিদিন যদি আপনার খাদ্যতালিকায় ঘি রাখেন তাহলেই তার প্রভাব পড়বে ত্বকে। কারণ ঘিতে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বলিরেখা এবং বার্ধক্যর প্রাথমিক লক্ষণ প্রতিরোধে কার্যকর।

ডার্ক সার্কেলঃ ঘুমানোর আগে ঘি চোখের নিচে দিয়ে রাখুন। সকালে উঠে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এই রুটিন মেনে চললে চোখের নিচের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।

টক্সিনঃ ঘিতে রয়েছে ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড যা হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। আর যখন হজম ভালো হয়, তখন আপনার শরীর থেকে সমস্ত টক্সিন বের হয়ে হয়ে যায়,ফলে ত্বক পরিষ্কার হয়।

নির্জীব ত্বকঃ ত্বক মশ্চারাইজার মশ্চারাইজ করতে ঘি, দুধ ও বেসন মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে লাগান। ২০ মিনিট রেখে জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

চুলঃ চুলের ডগা ফেটে যাওয়ার সমস্যায় ঘি গরম করে চুলের মধ্যে লাগান। তারপর এক ঘন্টা পরে শ্যাম্পু করে নিন।

খাঁটি ঘি এর দামঃ

ছোট বড় নির্বিশেষে আমাদের সকলের বেশ পছন্দের একটি খাবার হল ঘি। সরাসরি গরুর খাঁটি দুধ থেকে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে তৈরি করা হয় খাঁটি গাওয়া ঘি। একটি উৎকৃষ্ট মানের খাদ্য উপাদান হিসেবে আমাদের সকলের ঘরে কম বেশি কি থাকে।

 আজকাল বাজারে গেলেই দেখা যায় বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ঘি এর ছড়াছড়ি। কারণ গ্রাহকদের নিত্যপ্রয়োজনীয় এবং ক্রমাগত চাহিদার কথা চিন্তা করে ব্র্যান্ডগুলো নিয়ে এসেছে বিভিন্ন প্যাকেজিং এ ঘি। আপনি যখন ঘি কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ঘি এর দামের মধ্যে তারতম্য দেখতে পাবেন।

 তবে বিচার বিশ্লেষণ অনুযায়ী মূলত খাঁটি ঘি এর দাম কিছুটা বেশি হয়। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক খাঁটি ঘি এর দাম ও পরিমান সম্পর্কে-

প্রাণ বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো একটি কোম্পানি। প্রাণের বিভিন্ন পণ্য সারা বিশ্বে রয়েছে। প্রাণের সবচেয়ে জনপ্রিয় পণ্য হচ্ছে এর দুধ ও ঘি। বেশিরভাগ মানুষ প্রাণের ঘি কিনতেই বেশি পছন্দ করে থাকেন তাই এর চাহিদাও অনেক বেশি হয়ে থাকে।

প্রাণ ঘি এর দাম

১০০ গ্রাম প্রাণ ঘি এর দাম = ১৩০ টাকা

২০০ গ্রাম প্রাণ ঘি এর দাম =  ২৪০ টাকা

৪০০ গ্রাম প্রাণ ঘি এর দাম =  ৬২০ টাকা

আড়ং ঘি এর দাম

৪০০ গ্রাম আড়ং ঘি এর দাম = ৫২০ টাকা

৯০০ গ্রাম আড়ংয়ের দাম = ১১০০ টাকা

পাবনার খাঁটি ঘি এর দাম

পাবনার ৫০০ গ্রাম খাঁটি ঘি এর দাম = ৬৫০ টাকা

পাবনার ১ কেজি খাঁটি ঘি এর দাম = ১,২০০ টাকা

পরিশেষেঃ

কি একটি শক্তিবর্ধক এবং উপকারী খাদ্য। এজন্য ঘি কে বাঙ্গালীদের জন্য সুপারফুট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ছোট থেকে বড় শুরু করে এমন কোন বাঙালি নেই যারা কি পছন্দ করেনা। অতিথি আপ্যায়নের খাতিরে ঘি দিয়ে তৈরি হয় নানা রকম ধরনের খাবার।

 খাবারে ঘি যোগ করার কারণে খাবারের স্বাদ অনেকটাই বেড়ে যায়। যা আমাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি আমাদের শারীরিকভাবে শক্তিশালী ও কর্মকম করে তুলতে সাহায্য করে। এই পোস্টে আমরা কি খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা জানার পাশাপাশি খাঁটি ঘি চেনার উপায় ও ঘি এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে পেরেছি।

 তাই আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে কি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের যে যেসব জানার ছিল সেসব জানতে পেরেছেন, সাথে আরো অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। আর্টিকেলটি পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পরিচিত বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url