বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি এবং বিদেশ যাওয়ার জন্য নিবন্ধন ২০২৪
সরকারিভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়হ্যালো বন্ধুরা, সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় নিয়ে আপনারা অনেক ঘাটাঘাটি করেছেন কিন্তু কোথাও কোন স্পষ্ট সমাধান পাননি। আজকে এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদেরকে জানাচ্ছি সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার যাবতীয় তথ্য। আশা করি আর্টিকেলটি পরে আপনারা আপনাদের সমস্যার সমাধান পাবেন।
নিচে আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়, সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার নিবন্ধন, সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার এজেন্সি এবং আরো অন্যান্য পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ভূমিকাঃ
বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন ধরনের উদ্দেশ্য নিয়ে বিদেশে যেতে চায়। কেউ যায় লেখাপড়ার জন্য আবার কেউ যায় জীবিকার তাগিদে অর্থাৎ চাকরির জন্য। মানুষ বিদেশে যায় পরিবারকে সুখে রাখার জন্য এবং পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য। কিন্তু এই বিদেশে যাওয়ার জন্য মানুষকে পড়তে হয় নানা রকম বিরম্বনায়।
বিদেশে যাওয়ার সঠিক ধারণা না থাকায় দালালের খপরে পড়ে অনেকে কষ্টের টাকা হারিয়ে ফেলে পড়ে যায় হতাশায়। এজন্য বিদেশ যেতে হলে আগে জানতে হবে বিদেশ যাওয়ার সম্পূর্ণ নিয়মকানুন এবং সরকারি ভাবে কিভাবে বিদেশ যাওয়া যায় সে বিষয়ে সম্পর্কে ধারণা অর্জন করতে হবে। এই আর্টিকেলে আমরা কিভাবে সরকারি বিদেশ যাওয়া যায় সব তথ্য তুলে ধরেছি।
সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার নিবন্ধন ২০২৪ঃ
শ্রমিক বা চাকরিজীবী হিসেবে সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে হলে সর্বপ্রথম প্রাথমিকভাবে একটি নিবন্ধন করতে হবে। শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারিভাবে বিদেশ যেতে ইচ্ছুক এমন প্রার্থীদের কে প্রথমে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান জনশক্তি কর্মসংস্থান ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিএ্মইটি) কেন্দ্রীয় ডাটা ব্যাংকের নিবন্ধন করতে হবে।
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর মাধ্যমে দক্ষ সম্পদ, অদক্ষ নারী -পুরুষ শ্রমিক ইত্যাদি সেক্টর বা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক বিভিন্ন দেশে সরকারের বিদেশ যাওয়ার নিবন্ধ ২০২৪ করা হয়।
বিদেশ যাওয়ার সরকারি এজেন্সি ২০২৪ঃ
আমরা যারা বিদেশে যেতে চাই তাদের মধ্যে অনেকে দালালের মাধ্যমে যোগাযোগ করি। এতে করে অনেক সময় দালাল আমাদের টাকা মেরে দেয়। তাই আমার পরামর্শ হলো দালালের সাথে যোগাযোগ না করে সরকারি বেসরকারি অনেক বিশ্বস্ত এজেন্সি রয়েছে তাদের সাথে যোগাযোগ করে যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে সরকারি হয়ে বিদেশ যাওয়ার জন্য অনেকগুলো ভিসা এজেন্সি কোম্পানি রয়েছে। এই এজেন্সি গুলোর মাধ্যমে আপনি বিদেশে গেলে তারা সম্পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে। চলুন জেনে নেই বিদেশে যাওয়ার এজেন্সি বা কোম্পানিগুলো সম্পর্কে।
মাহাবুব ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি
ঠিকানা: ডি.আই.টি. রোড,৪৭৬/বি, গ্রাউন্ড ফ্লোর, ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৭১৫০০৯০৯৬, ০১৮১৯২৫৭০৪৯,০১৭৪৮৩৮৩৮৩০
ফ্যাক্স:৮৮-০২-৮৩১১৪৮১
এম.পি. ট্রাভেলস লিমিটেড
ঠিকানা: শাপলা ভবন, ৪র্থ তলা, সাইড নং ৫০২-৫০৪,৪৯, মতিঝিল সি/এ, ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৭১৫৪২৮৭১৩
ডায়মন্ড ট্রাভেল
ঠিকানা: কমলাপুর বাজার রোড, ৩৫/৪, ১ম তলা, মতিঝিল সি/এ, ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৭১৫০৯০৮২৩
ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৮৩১৫৯৪৬
বি.এম.এস ট্রাভেলস
ঠিকানা: নোয়াখালী টাওয়ার,৩য় তলা,৫৫/বি, পুরানো পল্টন, ঢাকা
মোবাইল নম্বর: ০১৭৪০৪০০১২৯
ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৫৫২৩৮৯
খাঁন ট্যুরস্ট এন্ড ট্রাভেল
ঠিকানা: এস.আর গাডেন,৫ম তলা,৫২, নয়াপল্টন, ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৭১৩০১১৭৯৩
ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৮৩১৬৯৫৬
শাহেনা ট্যুরস্ট এন্ড ট্রাভেল
ঠিকানা: হাবিবুল্লাহ মেনশন,৪র্থ তলা, ১২০,ডি.আই.টি. এক্সটেনশন রোড, ফকিরাপু্ল, ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৮১৯২১৬৩৮৮
ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৭১৯২৮৬২
নিলয় ওভারসিস এন্ড ট্রাভেলিং লিমিটেড
ঠিকানা: মৌচাক টাওয়ার, ৪৮/বি, অষ্টম তলা, মালিবাগ মোড়, ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৭১২৫৭৬৬৬১,০১৯১৪৪০৬০৬
ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৯৩৪১৮০২
শামীম ট্রাভেলস
ঠিকানা: হাউস নং ১১ গ্রাউন্ড ফ্লোর,রোড নং ২২, ব্লক K ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৬১৩৩২২৯১০, ০১৭১৩৩২২৯১০
ফ্যাক্স: ৮৮-০২-৯৮৮১
ফারহান এভিয়েশন সার্ভিসেস
ঠিকানা: এস.আর গাডেন, ৩য় তলা,৫২, নয়াপল্টন, ঢাকা।
মোবাইল নম্বর: ০১৮১৯২৫০১৩
সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়ঃ
সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য প্রথমে Ami Probashi অ্যাপ থেকে একাউন্ট ওপেন করে আপনার পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয় পত্র এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সাবমিট করে আপনার পছন্দের দেশে যাত্রী যেন আবেদন করতে পারবেন।
Ami Probashi অ্যাপের মাধ্যমে আপনারা চাকরির ধরন এবং বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আবেদন করতে পারবেন। উক্ত কোম্পানির ম্যানেজমেন্ট টিম যদি আপনাকে সিলেক্ট করে তাহলে পরবর্তীতে তাদের নির্ধারিত স্থানে উত্তীর্ণ হয়ে বিদেশ ভ্রমন করতে পারবেন।
সাধারণত চাকরিপ্রার্থী, শ্রমিক এবং স্কলারশিপ পাওয়া স্টুডেন্ট হিসেবে সরকারিভাবে বিদেশ ভ্রমণ করা যায়। কোন ধরনের দালাল চক্র ছাড়াই Ami Probashi অ্যাপের মাধ্যমে সরাসরি বিদেশে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
সরকারিভাবে বিদেশ যেতে কত টাকা খরচ হয়ঃ
সরকারিভাবে বিদেশ ভ্রমণের জন্য আনুমানিক ১,০০,০০০ টাকা থেকে ৩,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। তবে বিভিন্ন দেশ ভেদে খরচের পরিমাণ কম বেশি হতে পারে। ব্যক্তিগতভাবে বিদেশ ভ্রমণের থেকে সরকারিভাবে বিদেশ ভ্রমণের খরচ অনেক কম।
সরকারি ভাবে বিদেশ ভ্রমণের আগে অবশ্যই আপনার কর্মদক্ষতা থাকতে হবে এবং TTC থেকে ৩ দিনের বিদেশ ভ্রমণ কোর্স সম্পূর্ণ করে সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে।
সরকারিভাবে কম খরচে কোন দেশে যাওয়া যায়ঃ
সরকারিভাবে কম খরচে পোলান্ড, ভারত, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান করা যায়। বিদেশে ভ্রমণের জন্য অবশ্যই টাকা খরচ করতে হবে তবে সরকারিভাবে ভ্রমণ করলে টাকা খরচ কিছুটা কম হয়। বেসরকারিভাবে তথা দালাল চক্রের মাধ্যমে বিদেশ ভ্রমণ করতে গেলে অনেক সময় প্রতারণার শিকার হতে হয়।
বিদেশে যাওয়ার পূর্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপসমূহঃ
বিদেশ যাওয়ার পূর্বে বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপের সম্মুখীন হতে হয়। নিম্নে সেগুলো দেওয়া হলো-
- বৈধভাবে ও নিরাপদে বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন।
- প্রথমে লাভ ও ক্ষতি হিসাব করুন পরবর্তীতে বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন।
- সংশ্লিষ্ট ডিইএমও তে ডাটাবেজ নাম নিবন্ধন করুন।
- গন্তব্য দেশের ভাষা জেনে নিন এবং সংশ্লিষ্ট কাজের দক্ষতা অর্জন করুন। সরকার অনুমোদিত রিক্রুটিং এজেন্টের মাধ্যমে বিদেশ ভ্রমন করুন।
- নিজের পাসপোর্ট নিজেই রাখুন এবং ভিসা সংগ্রহ করুন অতঃপর যাচাই করুন।
- ভালো মতন করে ও বুঝে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
- অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টার হতে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।
- সংশ্লিষ্ট ডিইএমও অফিসে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙ্গুলের ছাপ দিন।
- বিদেশে যাওয়ার পূর্বে ৩ দিনের প্রাক-বহি কমন বহির্গমন প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করুন।
- বিদেশে যাওয়ার পূর্বে ২ টি ব্যাংক হিসাব খুলুন।
- বিএমইটির স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করুন।
- বিদেশে যাওয়ার পূর্বে প্রত্যেকটি কাগজপত্র এর ৩-৪ টি করে ফটোকপি তৈরি করুন।
- ভালো হবে সকল রুলস মেনে যাত্রা শুরু করুন।
সরকারিভাবে বিদেশ গেলে কি কি কাজ পাওয়া যায়ঃ
আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছে চাকরি করার জন্য বিদেশ যেতে চায় কিন্তু তারা জানেনা যে বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি থাকে। আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের জানিয়ে দেবো যে, বিদেশে কোন কাজে চাহিদা বেশি।
আমাদের বাংলাদেশ থেকে যেসব শ্রমিক বিদেশে যায় তারা একটি উন্নত রাষ্ট্র সেখানে অনেক সেক্টরে বিদেশী শ্রমিকের চাহিদা অনেক বেশি তবে কিছু কাজ বেতন ও শ্রমিকের দক্ষতার ওপর হয়ে থাকে তার মধ্যে যেসব কাজের চাহিদা বেশি সেসব কাজের তালিকা নিম্নে তুলে দেয়া হলো-
- হোটেল বয়
- ওয়েটার
- বাগান পরিদর্শক
- নির্মাণ শ্রমিক
- কন্সট্রাকশন
- নার্স
- ক্লিনার এর কাজ
- সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
- কৃষিকাজ
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
- কম্পিউটার অপারেটর
- গার্মেন্টস অপারেটর
- পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ
এসব কাজ জানা থাকলে বিদেশে আপনার চাহিদা বেশি থাকবে। আপনি যদি বিদেশে প্রবাসী শ্রমিক হিসেবে যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এসব কাজের ওপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে।তাহলে আপনি সহজে এসব কাজের ওপর বিদেশ যাওয়ার ভিসা পেয়ে যাবেন।
বিদেশ যাওয়ার জন্য ট্রেনিং করতে কি কি লাগেঃ
বিদেশ যাওয়ার জন্য ট্রেনিং করতে অনেক কিছু লাগে। বিদেশ যাওয়ার জন্য ০৩ দিনের ট্রেনিং বাধ্যতামূলক করতে হবে। এই ট্রেনিং করার জন্য প্রথমে আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রেডি করে অনলাইনে আবেদন করতে হবে অথবা আপনি চাইলে আপনার জেলার সরকারি কারিগরি বিদেশ যাওয়ার ট্রেনিং সেন্টারে নিজে গিয়ে আবেদন করতে পারবেন বিদেশ যাওয়ার জন্য ট্রেনিং করতে যেসব কাগজপত্র লাগবে তা হল-
- পাসপোর্টের কপি
- জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
- সদ্য তোলা দুই কপি ছবি
- ভিসার ফটোকপি যদি প্রয়োজন হয়।
সাধারণত ভিসা পাওয়ার আগেই বিদেশ যাওয়ার জন্য ০৩ দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন করা যায়। ভিসা পাওয়ার পূর্বে যদি ট্রেনিং সম্পন্ন করতে চান তাহলে পাসপোর্ট এর ফটোকপি ও সদ্য তোলা দুই কপি ছবি নিয়ে ট্রেনিং এর জন্য আবেদন করতে হবে।
বিদেশ যাওয়ার জন্য ট্রেনিং ফি কতঃ
বিদেশ যাওয়ার জন্য ০৩ দিনের ট্রেনিং এর রেজিস্ট্রেশন করার জন্য ফ্রি দিতে হবে। বর্তমানে বিদেশ যাওয়ার জন্য ট্রেনিং কি হলো ২০০ টাকা (দুইশত টাকা) রেলস্টেশন এর সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সাথে ফি জমা দিতে হবে।
বিদেশ যাওয়ার জন্য ট্রেনিং সেন্টারের ঠিকানাঃ
বিদেশ যাওয়ার জন্য ট্রেনিং সেন্টার বাংলাদেশের সব জেলায় রয়েছে। কাজের ভিসা বিদেশ যাওয়ার জন্য টিটিসি (TTC) এর মাধ্যমে ট্রেনিং নিতে হবে। এছাড়াও দেশে অনেকগুলো ট্রেনিং সেন্টার আছে নিবন্ধিত করা। আপনি কোন ধরনের ভিসার ওপর বিদেশ যেতে চাচ্ছেন সেটার উপর নির্ভর করে আপনাকে ট্রেনিং সম্পন্ন করতে হবে।
মন্তব্যঃ
অনেকেরই কাছে বিদেশ যাওয়া একটি স্বপ্ন। এই স্বপ্ন পূরণ করতে গিয়ে, মানুষ সঠিক ধারণা ও জ্ঞান না থাকায় দালালের খপরে পড়ে অনেক টাকা পয়সা নষ্ট করে ফেলে। আজকে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা বিদেশ যাওয়ার জন্য অনেকগুলো এজেন্সির ঠিকানা ও ফোন নাম্বার দিয়েছি আপনারা বিদেশ যাওয়ার আগে অবশ্যই এসব এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে নেবে।
তাহলে প্রতারণা থেকে রেহাই পাবেন। আপনারা আর্টিকেলটি পরে যদি বিন্দুমাত্র উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনারদের পরিচিত আত্মীয়-স্বজ, বন্ধু-বান্ধব এবং পাড়া- প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url