OrdinaryITPostAd

মিষ্টি আলু কতটা উপকারী এবং শিশুদেরকে মিষ্টি আলু খাওয়ানোর নিয়ম

বাচ্চাদের গোল আলু খাওয়ার উপকারিতাপ্রিয় পাঠক মিষ্টি আলু কতটা উপকারী এবং শিশুদের মিষ্টি আলু খাওয়ার নিয়ম জানা নিয়ে আপনাদের মনে অনেক কৌতূহল। আজকে এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদেরকে জানাতে যাচ্ছি মিষ্টি আলু নিয়ে আপনাদের যাবতীয় কৌতুহল সম্পর্কে। আর্টিকেলটি যদি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে মিষ্টি আলু নিয়ে সকল সমস্যার পুরোপুরিভাবে সমাধান পাবেন।

নিচে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ, মিষ্টি আলু খাওয়ার নিয়ম, মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা ও অন্যান্য আরো পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

মিষ্টি আলু কতটা উপকারী এবং শিশুদেরকে মিষ্টি আলু খাওয়ানোর নিয়ম

ভূমিকাঃ

মিষ্টি আলু একটি শীতকালীন সবজি। এটি শর্করা জাতীয় খাদ্য হলেও নানা পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। মিষ্টি আলু সাধারণত লাল, সাদা এবং হলুদ রংয়ের হয়ে থাকে। সাধারণ আলু ও ভাতের তুলনায় মিষ্টি আলুতে অধিক বেশি পুষ্টিগুণ থাকে। মিষ্টি আলুর বৈজ্ঞানিক নাম (Ipomoea batatas) ইপোময়া বেটাটাস।

 বাংলাদেশ,-ভারত, চীন, নেপাল, ভুটান, পাকিস্তান, আমেরিকা ও আফ্রিকা সহ নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে মিষ্টি আলু ভালো জন্মে থাকে। মিষ্টি আলু এসব দেশের মানুষের কাছে একটি প্রিয় খাদ্য উপাদানও বটে। মিষ্টি আলু সব বয়সের মানুষের কাছে পছন্দের খাবার এবং সব বয়সের মানুষ নির্দ্বিধায় এটি খেতে পারে। তবে কিছু কিছু রোগীদের ক্ষেত্রে আবার মিষ্টি আলু খাওয়ার অপকারিতাও রয়েছে।

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণঃ

মিষ্টি আলু একটি শর্করা জাতীয় খাদ্য। এটি শুধু শর্করা জাতীয় খাদ্যই নয় বরং পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাদ্য। তাছাড়া উচ্চ আঁশ জাতীয় একটি খাদ্য মিষ্টি আলু। কার্বোহাইড্রেট জটিল যৌগ এই মিষ্টি আলু। ফলে এটি শরীরের শক্তি জোগাতে সাহায্য করে।বন্ধ করলা মিষ্টি আলুর যেগুলি রাঙ্গা আবরণ-এর মধ্যে যে পুষ্টি উপকরণ তা সাদা মিষ্টি আলুর তুলনায় বেশি।

 ১০০ গ্রাম ওজনের একটি মিষ্টি আলুতে আছে ১০০ ক্যালোরি বা কার্বোহাইড্রেট, ২ গ্রাম প্রোটিন, ২২ গ্রাম শ্বেতসার,৩ গ্রাম আশঁ, ০ গ্রাম চর্বি।এছাড়া একটি মিষ্টি আলু থেকে প্রতিদিনের চাহিদা ২৬০ ভাগ ভিটামিন এ, ১২.৬ ভাগ, ভিটামিন বি১- ১১ মিগ্রা, ভিটামিন বি২- ১১ মিগ্রা, ভিটামিন বি৩-৫ মিগ্রা, ভিটামিন বি৬- ২৯ মিগ্রা, ভিটামিন বি৯- ৬ মিগ্রা।

 একই সঙ্গে ভিটামিন সি ১৯.৬ মিগ্রা, ভিটামিন ই ৭১ মিগ্রা, ক্যালসিয়াম ৩৮ মিগ্রা, লৌহ ৬৯ নিগ্রা, ম্যাগনেসিয়াম ২৭ মিগ্রা, ফসফরাস ৫৪ মিগ্রা, পটাশিয়াম ৪৭৫ মিগ্রা, সোডিয়াম ৩৬ মিগ্রা, জিংক ৩২ মিগ্রা পাওয়া যায়।

মিষ্টি আলু খাওয়ার নিয়মঃ

মিষ্টি আলু খাওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। তাজা মিষ্টি আলু খেতে খুব মজা। ঝলসানো বা সেঁকা মিষ্টি আলুর সঙ্গে দধি (টক দই টক দধি) মিশিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে। মিষ্টি আলু দিয়ে স্যুপ ও স্টু তৈরি করে খাওয়া যায়।মিষ্টি আলু থেকে খুব ভালো এবং সুস্বাদু মিষ্টি তৈরি করা যায়। তবে সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হচ্ছে মিষ্টি আলুর সেদ্ধ করে খাওয়া এতে পরিপূর্ণ পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়।

মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতাঃ

নানা রকম পুষ্টিগুণে ভরপুর মিষ্টি আলু। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ম্যাঙ্গানিজ মেলে উপকারী এই মিষ্টি আলু থেকে। আঁশযুক্তএই সবজি ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। তাছাড়া এই মিষ্টি আলুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যান্সার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। আসুন জেনে নেই মিষ্টি আলুর বেশ কিছু উপকারিতা সম্পর্কে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ শীতের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে মিষ্টি আলু। মিষ্টি আলুতে থাকা ক্যারোটিনয়েড এবং অ্যান্থোসায়ানিন নামক দুটি উপাদান আমাদের শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের হাত থেকে বাঁচায় এবং সেই সাথে বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এটি এটি আমাদের ত্বক ও চুলের জন্যও উপকারী।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ মিষ্টি স্বাদের বলে ডায়াবেটিস রোগীরা মিষ্টি আলু এড়িয়ে যাবেন, এমনটাই মনে হতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন ভিন্ন কথা। মিষ্টি আলুর গ্লাসেমিক ইনডেক্স কম থাকে এবং থাকে প্রচুর ফাইবার। স্টার্চি কার্বোহাইড্রেট রক্ত প্রবাহ সুগারের মাত্রা ধীর করে দেয়।

 আমেরিকান ডায়াবেটিস সোসাইটির তথ্য অনুসারে, ডায়াবেটিসের জন্য মিষ্টি আলু এক ধরনের সুপার ফুড। স্টার্চি এই সবজি ভিটামিন এ এবং ফাইবার সমৃদ্। সেই সঙ্গে আরো আছে ভিটামিন সি এবং পটাশিয়াম।

দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ ভিটামিন এ সমৃদ্ধ মিষ্টি আলু আমাদের চোখ ভালো রাখার ক্ষেত্রেও সমান কার্যকরী। এই আলোতে থাকে বিটা ক্যারোটিন। এই উপাদান আমাদের চোখকে সূর্যের অতিবেগুনিআলোক রশ্মি থেকে রক্ষা করে। তাই দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি আলু খেতে পারেন।

হজমে সহায়কঃ নিয়মিত মিষ্টি আলু খেলে হজমে সমস্যা দূর হয়ে যায়। রুজুতা দিবাকর বলেন, মিনারেল ও ভিটামিন বি পেট ফাঁপা, এসিডিটি ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। হজম সংক্রান্ত নানা সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের জন্য অন্যতম কার্যকরী খাবার হলো এই মিষ্টি আলু।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেঃ যারা ওজন কমাতে চাইছেন, তাদের জন্য উপকারী একটা খাবার হতে পারে মিষ্টি আলু। এই সবজিতে থাকে খুবই অল্প ক্যালোরি এবং যে কারণে দীর্ঘ সময় পেট ভরিয়ে রাখলেও ওজন বৃদ্ধির ভয় থাকে না। এটি নাস্তার পদ হিসেবে চমৎকার হতে পারে।

বাচ্চাদের মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতাঃ

মিষ্টি আলু সব বয়সের মানুষের জন্য উপকারী তবে বাচ্চাদের জন্য একটু বেশি উপকারী। মিষ্টি আলুতে প্রচুর স্বাস্থ্যকর উপকারিতা রয়েছে। চলুন জেনে নেই বাচ্চাদেরকে মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা-

কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করেঃ খাইবারের ফাইবারের উৎস হওয়ায় মিষ্টি আলু আপনার শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে পারে এবং একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য তালিকা বজায় রাখতে সহায়তা করবে।

বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এঃ মিষ্টি আলু ভিটামিন এ দিয়ে পূর্ণ, যা চোখে দৃষ্টি শক্তি উন্নত করে। মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকে এবং প্রতিদিনের ভিটামিন এ -এর খাওয়ার ১০০% এরও বেশি উপস্থিত থাকে।

ভাল ক্যালরিঃ এটি একটি স্বাস্থ্যকর খাবার যা উচ্চ- ক্যালোরি স্তরের কারণে শিশুদের ওজন বাড়াতে সহায়তা করে। আপনার বাচ্চার শারীরিক বিকাশে সহায়তা করার জন্য শিশুদের ওজন ঠিক রাখা দরকার। এজন্য শিশুদের ওজন ঠিক রাখার জন্য মিষ্টি আলু শিশুদের পক্ষে দরকার

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতিঃ মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ই রয়েছে, যা আপনার শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা জোরদার করতে সহায়তা করে, সাধারণ সর্দি বা সংক্রমণে লড়াই করতে সহায়তা করে যে রোগ গুলিতে শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। এটি তার ত্বকের জন্যও খুব ভাল।

অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করেঃ এটি ক্যালসিয়াম এবং আয়রনে ভরপুর, উভয়ই শিশু ও বাচ্চাদের বৃদ্ধির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে আয়রনও খুব উপকারী।

বাচ্চাদের জন্য মিষ্টি আলুর রেসিপিঃ

বাচ্চাদেরকে খাওয়ানোর জন্য মিষ্টি আলুর অনেক ধরনের রেসিপি আছে। নিম্নে সেই রেসিপিগুলো দেওয়া হল-

মিষ্টি আলু এবং গাজরের পিউরিঃ গাজরের সাথে মিশ্রিত করতে হবে, এই খাবার ভিটামিন এ উপস্থিত থাকার কারণে চোখের দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে পারে।

আপনার যা যা দরকার:

  • মিষ্টি আলু
  • পানি/সবজি স্টক
  • গাজর
রন্ধন প্রণালী:
  • গাজর কুচি কুচি করে এবং মিষ্টি আলু ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিন।
  • এগুলি একসাথে সসপ্যানে রান্না করুন যতক্ষণ না নরম হয়ে যাচ্ছে।
  • এই মিশ্রণটি একবার ঠান্ডা হয়ে গেলে ব্লেন্ডারের ব্লেন্ড করুন।
  • আপনার পছন্দ অনুযায়ীপানি বা পাতলা সবজি স্টক যোগ করুন।
মিষ্টি আলু চটকানোঃ আপনার বাচ্চাকে সহজে খাবারটি গ্রাস করতে সহায়তা করার জন্য মিষ্টি আলুর চটকে নিন।

আপনার যা যা দরকার:
  • মিষ্টি আলু
  • পানি/ সবজির স্টক
রন্ধন প্রণালী:
  • বেকিং বা স্টিম করে আলু প্রস্তুত করুন।
  • প্রয়োজন মত পানি/ স্টক ব্যবহার করে আলু চটকানো শুরু করুন।
  • একটি এটি পাতলা করবেন না বা খুব বেশি চটকাবেন না, কারণ এতে কয়েকটি ডেলা থাকা উচিত। বাচ্চাদের জন্য আপনার কাছে এখন একটি সুস্বাদু মিষ্টি আলুর ম্যাশ রয়েছে।
মিষ্টি আলু এবং চিকেন স্যুপঃ এই খাবারটিতে একটি পুষ্টিকর প্রোটিনযুক্ত ঝোল রয়েছে এবং এটি আপনার শিশুর দেহের বিকাশে সহায়তা করে।

আপনার যা যা দরকার:
  • ১০০ গ্রাম কিমা করা মুরগির মাংস
  • পাঁচ কাপ পানি
  • এক কাপ রান্না করা মিষ্টি আলু
রন্ধন প্রণালী:
  • একটি পাত্রে মাংস খুব নরম না হওয়া পর্যন্ত কিছু পানি দিয়ে রান্না করুন।
  • রান্না করা আলু গুলিকে একটি ব্লেন্ডারে রাখুন এবং মাংস যুক্ত করুন।
  • সঠিক ঘনত্ব না হওয়া পর্যন্ত ব্লেন্ড করুন। আপনি যদি স্যুপটি পাতলা করতে চান তবে মিশ্রণটি কে মিশ্রণটিতে কিছু ফোটানোর পা করুন।
মিষ্টি আলু এবং চালের পায়েসঃ এই রেসিপিটি ডায়েটরি ফাইবার সমৃদ্ধ যা কোষ্ঠকাঠিন্য এড়াতে সহায়তা করে।

আপনার যা যা দরকার:
  • এক কাপ চাল
  • চারটি মিষ্টি আলু (খোসা ছাড়ানো এবং ডুমো ডুমো করে কাটা)
  • তিন কাপ পানি
  • এক কাপ দুধ
রন্ধন প্রণালী:
  • একটি থালায় মিষ্টি আলু এবং চাল রাখুন।
  • দুধ ও পানি যোগ করুন এবং এটিকে ফুটতে দিন, তারপর এটি প্রায় ১০- ১৫মিনিটের জন্য সিদ্ধ হতে দিন।
  • এটি ভালোভাবে রান্না হয়ে গেলে আপনার শিশুকে খাওয়ান।

গর্ভাবস্থায় মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতাঃ

গর্ভবতী মহিলাদের পুষ্টির একটি চমৎকার উৎস মিষ্টি আলু। তাছাড়া এই মিষ্টি আলু A,C এবং B6 ভিটামিনের পাশাপাশি পটাশিয়াম এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। গর্ভাবস্থায় মিষ্টি আলু খাওয়ার অনেক উপকারিতা আছে। এগুলি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে, রক্তের শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে এবং শরীরকে গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করতে সাহায্য করতে পারে।

মিষ্টি আলু খাওয়ার অপকারিতাঃ

মিষ্টি আলুর মধ্যে অনেক উপকারিতা থাকলেও কোন কোন ক্ষেত্রে কিছু অপকারিতাও রয়েছে। আসুন জেনে নেয়া যাক মিষ্টি আলুর অপকারি দিকগুলো।

ক্যালোরি সামগ্রীঃ অন্যান্য সবজির তুলনায় সবজির তুলনায় মিষ্টি আলুতে তুলনামূলক ভাবে বেশি ক্যালোরি থাকে। বিশেষ করে যারা ডায়েট করছেন তারা মিষ্টি আলো খাওয়ার আগে অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে।

শর্করার উপর প্রভাবঃ যদিও তাদের কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, মিষ্টি আলু রক্তাকে রক্তে শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করতে পারে, বিশেষ করে যখন বেশি পরিমাণে খাওয়া হয়।

অক্সালেটসঃ মিষ্টি আলুতে অক্সালেট থাকে, প্রাকৃতিকভাবে এমন পদার্থ যা সংবেদনশীল ব্যক্তিদের কিডনিতে পাথর গঠনে অবদান রাখতে পারে।

সম্ভাব্য এলার্জিঃ অনেকের ক্ষেত্রে মিষ্টি আলু থেকে এলার্জি হতে পারে। এলার্জির প্রতিক্রিয়া গুলির মধ্যে রয়েছে চুলকানি, ফোলাভাব বা গ্যাস্ট্রোইনস্টাইনাল অস্বস্তি থাকতে পারে।

শেষ কথাঃ

মিষ্টি আলু বহু গুনে ভরপুর একটি সবজি। এজন্য মিষ্টি আলোকে সুপারফুড বলা যায়। উল্লেখিত আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা মিষ্টি আলু কতটা উপকারী, বাচ্চাদের জন্য মিষ্টি আলুর রেসিপি এবং কোন ধরনের রোগীদের জন্য মিষ্টি আলু খাওয়া যাবেনা সব ধরনের বিষয় নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছি।

 আর্টিকেলটি পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। যাতে আপনার পরিচিত বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন মিষ্টি আলুর উপকারিতা এবং মিষ্টি আলুর খাওয়ার নিয়ম এবং মিষ্টি আলুর গুনাগুন সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পারে।







এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url