এসি কি? বাংলাদেশের কম দামে সবচেয়ে ভালো ব্র্যান্ডের ১০ টি এসির নাম জানুন
মিনি এসির দাম কত?হ্যালো বন্ধুরা, এসি কি? কমবেশি সবাই জানেন কিন্তু বাংলাদেশের কম দামে সবচেয়ে ভালো ব্যান্ড ব্রান্ডের এসি কোনটা সেটা আপনাদের অনেকেরই জানা নেই। তাই আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জানাতে যাচ্ছি বাংলাদেশের কম দামে সবচেয়ে ভালো ব্র্যান্ডের ১০ টি এসি সম্পর্কে। তাই পুরো আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে এসির সম্পর্কে আপনাদের আর কোন সমস্যাই থাকবে না।
নিচে আর্টিকেলে আমরা এসি কি? ভালো এসি চেনার উপায়, বর্তমানে বাংলাদেশে এসির দাম ইত্যাদি সহ আর অন্যান্য পয়েন্টে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ভূমিকাঃ
কয়েক বছর আগে এসি অনেকের কাছে বিলাসিতার বস্তু ছিল। কিন্তু বর্তমানে এসি একটি নিত্য প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ উপকারী জিনিস হয়ে দাঁড়িয়েছে। গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাপদাহে এসি ছাড়া বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে গেছে। তার পরেও সবার পক্ষে তো এসি কেনা সম্ভব না।তবে যাদের পক্ষে এসি কেনা সম্ভব তারা অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগতেছে।
কোন ব্রান্ডের এসি ভালো,কোন ব্র্যান্ডের এসির দাম কেমন ইত্যাদি নিয়ে। তাই এসি কেনার আগে যে বিষয়গুলো জানতে হবে সেগুলো হল-এসি কি? ভালো এসি চেনার উপায়। আর এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা এসি কেনার যাবতীয় খুঁটিনাটি সহ কয়েকটি ভালো ব্র্যান্ডের এসির দাম বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।
এসি কি?
এয়ার কন্ডিশনার বা এয়ার কুলারের সংক্ষিপ্ত রূপ হলো এসি । যে যন্ত্রের মাধ্যমে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হয় তাকে বলা হয় এয়ার কুলার বা এসি। এর পুরো নাম হলো এয়ার কন্ডিশনার বা এয়ারকুলার হলেও আমাদের কাছে বেশি পরিচিত এসি নামে।
১৯০২ সালে ডব্লিউ এইচ ক্যারিয়ার বা উইলস হাভিল্যান্ড নামক শিকাগোর একজন প্রকৌশলী আবিষ্কার করেন এবং ১৯০৬ সালে পেটেন্ট লাভ করেন।ডব্লিউ এইচ ক্যারিয়ার আধুনিক এসির জনক হিসেবে পরিচিত।
ভালো এসি চেনার উপায়ঃ
বর্তমানে বাজারে অনেক ভালো ব্রান্ডের এসি পাওয়া যাচ্ছে। সেসব এসি আপনারা নিশ্চিন্তে কিনতে পারেন। এদের মধ্যে যেমন- এলজি,স্যামসাং,গ্রি, শার্প, ওয়ালটন, মিডিয়া,সিংগার ও জেনারেল হচ্ছে ভালো ব্র্যান্ডের এসি।
তবে ভালো মানের এসির মধ্যে কতগুলো গুণ বা বৈশিষ্ট্য আছে যেগুলো জানা থাকলে আপনি নিশ্চিন্তে ভালো মানের এসি কিনতে পারবেন। তাই ভালো মানের এসি কিনতে গেলে আপনাকে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে সেগুলো হলো-
- ঘরের সাথে এসির বাতাসের টোনের সঠিক পরিমাপ জেনে কিনুন।
- আপনার অঞ্চলের আদ্রতা বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ জেনে কিনুন।
- যে কোম্পানির এসি কিনবেন তারা সার্ভিস ও সুবিধা জেনে কিনুন।
- এনার্জি স্টার মার্ক বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় কিনা তা জেনে নিন।
- এসিতে কোন শব্দ হচ্ছে কিনা তা অন্য এসির সাথে তুলনা করে দেখে তারপর এসি কিনুন।
- এসি ইন্সটলেশন এবং রি ইন্সটলেশন এর খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
- আপনার বাজেট একটু বেশি হলে ঠান্ডা গরম বিভার্স সাইকেল মোড এসি কিনুন।
- ঘরে সহজে স্থানান্তরের জন্য একটি পোর্টেবল এসির ব্যবহার জেনে কিনুন।
- আপনার এসিতে বাতাস নিয়ন্ত্রণ করার বিষয়টা জেনে এসি কিনুন।
ভালো মানের এসি কেনার উপায়ঃ
এক টানা তীব্র গরমের কারণে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ। চলমান এই গরমে একটু প্রশান্তি পেতে সামর্থবানরা তো বটেই মধ্যবিত্তরাও মার্কেটে ছুটেছে এয়ারকন্ডিশনের বা এসি কিনতে। এজন্য যেকোনো টনের এসি কিনলেই হবে না। এসি কেনার সময় ঘরের মাপ অনুযায়ী কিনতে হবে।
অনেকেই হয়তো এই টনের মাপ বোঝেন না। আসলে এই টনের মাধ্যমে এসির সাইজ কিংবা এসির ওজনকে বোঝায় না। এসি কেনার আগে মনে অনেক ধরনের চিন্তা আসে। যেমন- কোন এসি কিনলে কম হবে, কোন রুমের জন্য কোন আকারের এসি প্রয়োজন বা কোন ব্রান্ডের এসি ভালো হবে এমন কিছু চিন্তা-ভাবনা আসে। তাই জেনে নেওয়া যাক ভালো মানের এসি কেনার উপায় গুলো-
ঘরের আকার অনুসারে এসি কিনুনঃ এসি কেনার আগে ঘর কত স্কয়ার ফিট তা জানা দরকার। ঘরের আয়তন সর্বোচ্চ ১৪০ স্কয়ার ফিট পর্যন্ত হলে এক টন ক্ষমতাসম্পন্ন এসি কিনলেই চলবে। তবে ঘরের আকার যদি ১৪০ থেকে ১৯৬ স্কয়ার ফিটের মধ্যে হয় তবে দেড় টন কার্যক্ষমতাসম্পন্ন এসি কিনতে হবে।
যে ঘরে এসি বসাবেন তাতে যদি জানালা থাকে তবে পছন্দ অনুসারে ভালো ব্র্যান্ড দেখে উইন্ডো এসি কিনে নিতে পারেন।ঘরের আকার যদি বড় হয় কিংবা ঘরে যদি কোন জানালা না থাকে তবে স্প্লিট এসি কিনতে হবে। মূলত বসার পর কিংবা অফিসের কলরবের ব্যবহারের জন্য স্প্লিট এসি কেনা হয়।
ইনভার্টারসহ কিনবেন নাকি ছাড়াঃ অবশ্যই ইনভার্টারসহ এসি কেনার চেষ্টা করুন। এতে বিদ্যুতের খরচ সাশ্রয় হবে অনেকটাই। ইনভার্টার থাকলে ঘর প্রয়োজনমতো ঠান্ডা হয়ে যাওয়ার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায় কম্প্রেসর। এই এসির কম্প্রেসর কম ক্যাপাসিটিতেও চলতে পারে, তাই সাধারণ এসি থেকে এই এসিতে বিদ্যুৎ খরচ হয় বেশ খানিকটা কম।
ভালো ফিল্টার দেখে কিনুনঃ এসি কেনার সময় ভালো ফিল্টার আছে এমন এসি কিনুন। এয়ার ফিল্টার বাতাস থেকে ময়লা এবং জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে। এমনকি এটি ধোঁয়া এবং গন্ধও দূর করে। উন্নত মানের ফিল্টার বাতাস পরিষ্কার করার পাশাপাশি ধুলা এবং ময়লা যেন কয়েলে না পৌঁছায় সেটাও নিশ্চিত করে। এতে এসির কর্মক্ষমতা বাড়ে।
বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়ী এসিঃ এসি কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে বিদ্যুৎ বিলের কথা ভাবতে হবে। বিদ্যুৎ বিলের কথা না ভেবে যদি আপনি এসি কিনে ফেলেন তাহলে মাস শেষে আপনাকে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিপাকে পড়তে হতে পারে। কোন এসিতে কেমন বিদ্যুৎ বিল আসবে তা আপনি বুঝতে পারবেন এসির গায়ে স্টার মার্ক দেখে বা রেডিং দেখে।
যে এসির গায়ে যত বেশি স্টার মার্ক থাকবে তার বিদ্যুৎ খরচ তত কম হবে। সাধারণত ১ থেকে ৫ পর্যন্ত রেটিংই বেশি থাকে। এক স্টার রেটিং কি সেটাও আপনাকে জানতে হবে। আর তা হলো এক স্টার রেটিং মানে এ এসি ১ বছর ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ খরচ হবে ৮৪৩ ইউনিট। অপরদিকে ৫ স্টার বিশিষ্ট এসি ব্যবহার করলে বছর শেষে বিদ্যুৎ খরচ হবে ৫৫৪ ইউনিট।
তবে এসি চালানোর তারতমের কারণে বিদ্যুৎ খরচ কিছুটা কম বেশি হতে পারে। আবার এসির পাওয়ার যদি আপনি ২২ থেকে ২৫ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড রাখেন তাহলে বিদ্যুৎ খরচ খানিকটা কম আসবে। এছাড়াও আপনি বিদ্যুৎ খরচ সাশ্রয় করতে ইনভার্টার এসি ব্যবহার করতে পারেন।
কম্প্রেসার ও কনডেন্সার দেখে কিনুনঃ আপনি এসি কেনার সময় অবশ্যই কম্প্রেসার কম ব্যাসের ( ৪ থেকে ৭ মিলি লিটার) পিওর কপারের তৈরি ও টিউবের ভেতর ফিন আছে এমন কন্ডিশন দেখে এসি কিনুন। আপনাকে বুঝতে হবে কপারের তৈরি কনডেন্সার বেশি ভালো অ্যালুমিনিয়াম কনডেন্সার এর চেয়ে।
আবার মোটা ব্যাসের সাধারণ টিউবের চেয়ে কম ব্যাস এর ফিন যুক্ত কম্প্রেসার এর দক্ষতা বেশি থাকে। কনডেন্সারের সংখ্যা যত বেশি থাকে সেই কনডেন্সার তত বেশি ভালো হয়। আপনি অবশ্যই কম্প্রেসার এর গ্যারান্টি দেখে তারপর এসি কিনবেন।
এসির রেফ্রিজারান্ট দেখে এসি কিনুনঃ এসিতে রেফ্রিজারেন্ট ব্যবহার করা হয় এসিতে কুলিং এজেন্ট হিসেবে। যেমন R22, R134a, R1234(E),R 32 ইত্যাদি। এছাড়াও কিছু রেফ্রিজারেন্ট আছে যেগুলোর গ্লোবাল ওয়ার্মিং পটেনশিয়াল অনেক বেশি থাকে যেমন R22, R410a, R134a এগুলো মানব শরীর ও পরিবেশের জন্য বেশি ক্ষতিকারক।
আবার R32, R1234ze(E) এর গ্লোবাল ওয়ার্মিং পটেনশিয়াল তুলনামূলক কম। তাই এসব এসিতে এসব পরিবেশবান্ধব রেফ্রিজারেন্ট ব্যবহার করা হয়।
এসির শব্দ কেমন হয় জেনে এসি কিনুনঃ যে এসির একাধিক ফ্যান আছে এমন এসি নির্বাচন করুন। কারণ এসি ফ্যান বাতাসকে রুমের চারদিকে ছড়িয়ে দেয়। তাই বাড়িতে এসি ইন্সটল করার আগে সম্ভব হলে এসি চালিয়ে দেখে নিবেন।
এসির ফ্যানের বিকট শব্দ হচ্ছে কিনা তবে স্প্রিট এসিতে বেশি শব্দ হয় না। এরপরও যদি আপনার মনে হয় বেশি শব্দ হচ্ছে তাহলে আপনি কোম্পানির সাথে কথা বলে এসি পরিবর্তন করে নেবেন।
ঠান্ডা গরম রির্ভাস সাইকেল মোড এসিঃ আপনার এসি কেনার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন ঠান্ডা গরম রিজার্ভ মোড আছে কিনা। রির্ভাস সাইকেল মোড হল ঠান্ডার সময় গরম বাতাস এবং গরমের সময় ঠান্ডা বাতাস প্রদান করে থাকে।
তবে দামের দিক থেকে রির্ভাস মোড এসির একটু বেশি হয়ে থাকে। আপনার বাজেট যদি একটু বেশি থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই রির্ভাস মোড এসি কিনবেন। তা না হলে অন্য এসি ৬ মাস চলবে আর ৬ মাস বন্ধ থাকবে।
ঘরের জন্য পোর্টেবল এসির ব্যবহারঃ আপনি আপনার ঘরে ব্যবহারের জন্য অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন পোর্টবল এসি। এই এসি আপনি ইচ্ছে করলে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে অনায়াসে নিয়ে যেতে পারেন। তাছাড়া এই এসির দাম তুলনামূলক কম।
তাই এসব এসি কিনলে আপনি ইচ্ছে মতো কিছু কমাতে বা বাড়াতে পারবেন না। । ভালো মানের এসিতে এগুলো চেক করে কিনুন।
এসি কোম্পানির সার্ভিসিং সুবিধাঃ আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে এসি কিনলে তার সার্ভিসিং প্রয়োজন হবে। তাই যে কোম্পানির এসি আপনি কিনবেন তার সার্ভিসিং কোন সুবিধা আপনার বাসার পাশে আছে কিনা তা দেখে কিনবেন। কারণ আপনাকে তারা যে ওয়ারেন্টি দিবে সে সময় পর্যন্ত আপনি তাদের পাবেন।
যেমন ধরেন এক বছরের জন্য আপনাকে গ্যারান্টি দিল কিন্তু আপনার এসির এক বছর পর সমস্যা হলে তাহলে আপনি কোথায় সেটা রিপেয়ারিং করবেন। তাই আপনি রিপেয়ারিং এর বিষয় মাথায় রেখেই এসি কিনবেন যেন আপনাকে বিপদে পড়তে না হয়।
কোন ব্র্যান্ডের এসি কিনবেনঃ সব সময় ভালো ব্র্যান্ডের এসি কেনার চেষ্টা করবেন। সুনাম ও রিভিউ দেখে কেনার পাশাপাশি আফটার তেল সার্ভিস ভালো এমন এসি কিনবেন। এছাড়াও আশেপাশে সার্ভিস সেন্টার আছে কিনা দেখে নেবেন।
বর্তমানে বাংলাদেশে এসির দামঃ
বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এসি পাওয়া যাচ্ছে। নিম্নে বাংলাদেশের কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের এসির দাম দেওয়া হল-
গ্রীঃ ইনভার্টার ১ টনের দাম ৫৮ হাজার ৪০০ টাকা, টনের দাম ৭৮ হাজার ৩৯০ টাকা।
ওয়ালটনঃ ইনভার্টার ১ টনের দাম ৬২ হাজার ৯০০ টাকা, দেড় টনের দাম ৭২ হাজার, নন ইনভার্টার ১ টনের দাম ৪৬ হাজার ৯০০ টাকা।
ট্রান্সটেকঃ ইনভার্টার ১ টনের দাম ৫৯ হাজার ৭০৮ টাকা, দেড় টনের দাম ৭৯ হাজার ৯৪৮ টাকা এবং দুই টনের দাম ৯৩ হাজার ২৮৮ টাকা।
মিনিস্টারঃ দেড় টনের দাম ৭২ হাজার ৯০০ টাকা এবং দুই টন ইনভার্টার দাম ৮০ হাজার ৯০০ টাকা।
যমুনাঃ ১ টনের দাম ৪৫ হাজার ৭২০ টাকা, দেড় টনের দাম ৬৫ হাজার ৫২০ টাকা।
ভিশনঃ ১ টনের দাম ৩৯ হাজার ৫১০ টাকা, দেড় টনের দাম ৫৯ হাজার ৩১০ টাকা এবং দুই টনের দাম ৭৩ হাজার ৭১০ টাকা।
মিডিয়াঃ ১ টনের দাম ৪৩ হাজার টাকা, দেড় টনের দাম ৫৯ হাজার টাকা এবং দুই টনের দাম ৬৮ হাজার টাকা।
স্যামসাংঃ ১ টনের দাম ৭৩ হাজার ৯০০ টাকা, দেড় টনের দাম ৯৫ হাজার ৯০০ টাকা এবং দুই টনের দাম ১ লাখ ৭৯০০ হাজার টাকা।
ওয়ার্ল্পুলঃ ইনভার্টার ১ টনের দাম ৭৫ হাজার ৬৩০ টাকা, দেড় টনের দাম ৯৪ হাজার ৭৪৩ টাকা।
হিটাচিঃ দেড় টনের ইনভার্টার এসির দাম ১ লাখ ১৩হাজার ৫০ টাকা এবং দুই টনের দাম ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৫০ টাকা।
জেনারেলঃ ইনভার্টার ১ টনের দাম ৮১ হাজার ৪০০ টাকা, দেড় টনের দাম ১ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকা।
সিঙ্গারঃ ইনভার্টার ১ টনের দাম ৬০ হাজার টাকা, ইনভার্টার দেড় টনের দাম ৭৭ হাজার ৯১৩ টাকা, ইনভার্টার দুই টনের দাম ৮৭ হাজার ৬৮৪ টাকা।
তবে এসব ব্রান্ডের আরও বিভিন্ন দামে এসি রয়েছে, যেগুলোর মূল্য এখানে দেওয়া হয়নি।
মন্তব্যঃ
বর্তমান মানুষের কাছে এসি আশীর্বাদস্বরূপ। প্রচন্ড গরম সহ্য করতে না পেরে অনেকেই এসি কেনার প্রতি ঝুকে পড়েছে। কিন্তু এসি কিনলেই হবে না সাথে জানতে হবে এসি কিভাবে ব্যবহার করতে হয়, এসি চেনার নিয়ম, এসি কেনার উপায় ইত্যাদি।
আর এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা ভালো এসি কেনার উপায় সহ কম দামে বিভিন্ন ব্রান্ডের এসির মূল্য তুলে ধরেছি যা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। এমনকি উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত সব ধরনের মানুষএসব এসি কিনতে পারবে।
আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং আপনাদের পরিচিত আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে শেয়ার করবেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ এবং আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের www.safanbd.com ওয়েবসাইডটি ভিজিট করবেন।
সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url