OrdinaryITPostAd

জবা ফুলের চাষ পদ্ধতি, ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

জবা পাতা ও মধু খেলে কি হয়?হ্যালো বন্ধুরা, জবা ফুলের চাষ পদ্ধতি, ব্যবহার এবং উপকারিতা আপনাদের অনেকেরই ঠিকমতো জানা নাই। তাই এই ফুলের সদ্ব্যবহার করতে পারছেন না। তাই এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জবা ফুলের যাবতীয় গুনাগুন ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করতে যাচ্ছি। আর্টিকেলটি যদি ধৈর্য সহকারে পড়েন তাহলে জবা ফুল সম্পর্কে সব জানতে পারবেন।

নিচে এই আর্টিকেলে আমরা জবা ফুলের গুনাগুন, জবা ফুলের বিভিন্ন জাত ও জবা ফুলের বৈশিষ্ট্যসহ আরও অন্যান্য পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

জবা ফুলের চাষ পদ্ধতি, ব্যবহার এবং উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

ভূমিকাঃ

পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রজাতির ফুল রয়েছে। এসব ফুলের মধ্যে কোনো না কোনো ঔষুধি গুন রয়েছে। এর মধ্যে জবা অন্যতম। জবা একটি ঔষধি গুণসম্পন্ন ভেষজ উদ্ভিদ। জবার ফুল ও পাতার রস খুবই উপকারী। আদিকাল থেকেই রূপচর্চা ও চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল।
 কিন্তু বর্তমানে মানুষ কেমিক্যাল জিনিসপত্র ব্যবহার করে তাদের চুলও ত্বকের অবস্থা খারাপ করে দিচ্ছে। তাই বাধ্য হয়ে মানুষ আবারও প্রাকৃতিক উদ্ভিদের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। এরমধ্যে জবা ফুল অন্যতম। কিন্তু জবা ফুলের ব্যবহার ও উপকারিতা তাদের অজানা। তাই আজকে আমরা এই আর্টিকেলে জবা ফুলের ব্যবহার, গুনাগুন এবং উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিত জানিয়েছি।

জবা ফুলের গুনাগুনঃ

আদিম যুগ থেকেই মানুষ প্রকৃতি থেকে তার সকল চাহিদা পূরণ করে আসছে। তাছাড়া বাংলাদেশের জলবায়ু ও আবহাওয়া বিভিন্ন ধরনের ফুল চাষের জন্য উপযোগী। এজন্য বাংলাদেশের প্রায় সকল ধরনের ফুল পাওয়া যায় এর মধ্যে জবা ফুল অন্যতম। 

জবা ফুল শুধু সৌন্দর্যের দিক দিয়ে নয়, ঔষধি গুণের দিক দিয়ে অতুলনীয়। কেননা জবা ফুলের চা অত্যন্ত ঔষধি গুন সম্পন্ন এবং এই চা পানে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় এবং জবা ফুলের চায়ে প্রচুর অ্যান্টঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। তবে আসুন জেনে নেই জবা ফুলের গুনাগুন সম্পর্কে-

দৈহিক শক্তি বৃদ্ধি করেঃ জবা ফুলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের দেহের শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।

চুল কালো করেঃ জবা ফুল বেটে নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল কুচকুচে কালো হয়।

ক্যান্সার প্রতিরোধকঃ জবা ফুলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামে একটি বিশেষ উপাদান রয়েছে। যা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে খুব কাজ করে। ফলে জবা ফুলের চা বানিয়ে খেতে পারেন।

সৌন্দর্য চর্চায় জবা ফুলঃ রূপ-লাবণ্য কে না চায়? সৌন্দর্য বাড়াতে জবা ফুলেরঅনেক অবদান রয়েছে। চুল গজাতে এই ফুলের গুরুত্ব অনেক। যাদের মাথায় টাক রয়েছে তারা জবা ফুল বেঁটে নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে মাথায় কিছুদিন ব্যবহার করলে টাকের সমস্যার সমাধান হবে।

যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে জবা ফুলঃ জবা ফুলের চা বানিয়ে, সবজি হিসেবে আরো অনেক উপায়ে জবা ফুল খেতে পারেন। এতে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং এর স্থায়িত্ব বাড়ে।

হৃদপিণ্ড সতেজ রাখেঃ জবা ফুল মানবদেহের কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রেখে হৃদপিণ্ডকে সতেজ রাখতে সহায়তা করে।

ঠান্ডা জনিত সমস্যায় জবা ফুলঃ সবজি হিসেবে জবা ফুল খেলে হালকা ঠান্ডা। গলা ব্যথা, মাথা ব্যথা দূর হয়ে যায়। কারণ এতে রয়েছে ভরপুর ভিটামিন সি।

হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করেঃ জবা ফুল নিয়মিত খাওয়ার ফলে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।ফলে শরীর সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান থাকে।

বয়সের ছাপ ধরে রাখতে সাহায্য করেঃ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এমন একটি উপাদান যা মানবদেহের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে। এমনকি এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বয়সের ছাপ ধরে রাখতেও সাহায্য করে।

ব্রণ উপশমে জবা ফুলঃ একটা নির্দিষ্ট বয়সে সকল মানুষের ব্রণের সমস্যা হয়ে থাকে। এটি এমন একটি সমস্যা যা সহজে দূর হতে চায় না। ফুলে অ্যান্টি-ইনফ্লাম্যাটরি ও ভিটামিন সি রয়েছে যা ব্রণ দূর করতে দ্রুত সাহায্য করে।

জবা ফুলের বিভিন্ন জাতঃ

অন্যান্য ফুলের মত জবা ফুলেরও বিভিন্ন জাত রয়েছে। এটি জাত ভেদে বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে লাল, গোলাপি, সাদা, হলুদ ও আরও হাইব্রিড জাতের জবা ফুল রয়েছে। এই ফুলের কোন কালো জাত না থাকায় সংকরায়ন এর মাধ্যমে কালো রঙও আবিষ্কার করা হয়েছে। প্রকৃতিতে মোট ১৩ জাতের জবা ফুল রয়েছে। আমাদের অঞ্চলে তিন রঙের বা জাতের জবা ফুল দেখা যায়।

জবা ফুলের বৈশিষ্ট্যঃ

জবা ফুলের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা নিম্নে দেওয়া হল-

  • জবা ফুল হলো, মালভেসি গোত্রের অন্তর্ভুক্ত এবং চিরসবুজ পুষ্পধারি গুল্ম।
  • জবা ফুলের উৎপত্তি পূর্ব এশিয়াতে এবং এটি চীনা গোলাপ নামেও পরিচিত।
  • জবা ফুলের ইংরেজি নাম চায়না রোজ এবং বৈজ্ঞানিক নাম হিবিস্কাস রোসা- সিনান্সিস।
  • জবা ফুলের চির সবুজ গুল্ম এবং উচ্চতা ২.৫ থেকে ৫ মিটার অথবা ৮ থেকে ১৬ ফিট এবং প্রস্থ ১.৫ থেকে ৩ মিটার অথবা ৫ থেকে ১০ ফিট।
  • জবা ফুলের পাতা চকচকে ও ফুল উজ্জ্বল লাল বর্ণের এবং ফুলে পাঁচটি পাপড়ি যুক্ত।
  • জবা ফুলের ব্যাস ১০ সেন্টিমিটার অথবা ৪ ইঞ্চি।
  • জবা ফুল গ্রীষ্মকালে ও শরৎকালে ফোটে।

জবা ফুলের চাষ পদ্ধতিঃ

জবা ফুলের চাষ পর্যন্ত পদ্ধতির খুবই সহজ। বাড়িতে জবার চাষ করতে এবং এর রক্ষণাবেক্ষণ করতে নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুন।


সাধারণ নিয়মঃ জবা বিশ্বের ক্রান্তীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলের গুল্ম। কাজেই জবার জন্য আদর্শ পরিস্থিতি হচ্ছে সূর্যালোক এবং আর্দ্রতার সঠিক সংমিশ্রণ। তাছাড়া জবার বিভিন্ন প্রজাতির জন্য উত্তাপ, সূর্যালোক, আর্দ্রতার তফাৎ হবে।

জমির গুণমানঃ জমিতে বাতাসের পরিমাণ এবং আর্দ্রতা বেশি দরকার। জমি জৈব সার সমৃদ্ধ হতে হবে।

মরশুমঃ গ্রীষ্মকাল হল জবার আদর্শ সময়। এছাড়া বসন্ত এবং শরৎকালও উপযুক্ত সময়। কাটিং এবং রুটিন করে গাছ লাগানো হয়। কচি গাছে পিনজিং করলে গাছগুলি উপযুক্ত আকার নেয় এবং কুঁড়ির সংখ্যা এবং ঘনত্ব বাড়ে।

বৃদ্ধির নিয়ন্ত্রকঃ গাছ উপযুক্ত উচ্চতা পেলে আবহাওয়া এবং গাছের কোন অংশটির প্রয়োজন তার ওপর নির্ভর করে গ্রোথ রেগুলেটার প্রয়োগ করা হয়।

জবা গাছের যত্নঃ জবা গাছের বৃদ্ধির জন্য জমির আর্দ্রতা ধরে রাখা জরুরি। আর্দ্রতা অভাবে গাছ তাজা ভাব হারাবে। তাই নিয়মিত গাছের গোড়ায় পানি দিতে হবে। জমির আদ্রতা বজায় রাখার একটি উপায় হল গাছের গোড়ায় চার ধারে ভেজা খড়, পাতা ইত্যাদি জমা করে রাখা। 

এতে গোড়ার চারিদিকে আগাছা এবং পরগাছার জন্মানো প্রতিরোধ করা যাবে। মাঝে মাঝে গাছ কেটে দিয়ে আবার ঠিক রাখতে হবে। শীতকালে জবা গাছের সমস্ত বাড়তি ডাল-পালা, মরা ডাল ইত্যাদি ছেঁটে ফেলতে হবে। পোকামাকড়ের সংক্রমণ হলে পোকা নিধনকারী সাবান জল অথবা উদ্যান পালন সংক্রান্ত সাবান ব্যবহার করতে হবে।

চুলের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহারঃ

দিন দিন চুলের সৌন্দর্য হারিয়ে যাচ্ছে। আর হারিয়ে যাওয়া চুলের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে জবা ফুলের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই আদিকাল থেকে চুলের যত্নে ব্যবহার হয়ে আসছে জবা ফুল। জবা ফুল চুল পড়া, খুশকি দূর করা, পাতলা চুল ঘন করা এবং পাকা চুলের সমস্যার সহ বহু সমস্যার সমাধান করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে আসছে।

 জবা ফুলে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড চুলে কেরাটিন প্রোটিনের উপাদান বাড়িয়ে তোলে। যা প্রাকৃতিকভাবে চুলের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও জবা ফুল মাথার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। ফলে মাথার ফলিকন গুলিও পুষ্টি পায়। যা নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। জবা ফুল চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে আর কোন কোন উপকারে লাগে জেনে নিন-

চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতেঃ নারিকেল তেলের সঙ্গে জবা ফুলের পাপড়ি বেটে মিশিয়ে নিন। গোসলের আধা ঘন্টা আগে মাথায় মেখে রাখুন। চুলের ঘনত্ব বাড়িয়ে তুলতে এই মিশ্রণ ম্যাজিক এর মত কাজ।

খুশকি দূর করতেঃ জবা ফুলের পাপড়ির সঙ্গে তিলের তেল মিশিয়ে নিন।গোসলের আধা ঘন্টা আগে মাথায় মেখে রাখুন। পরে শ্যাম্পু করে নিন। খুব শীঘ্রই খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

চুল ঝরা রুখতেঃ অ্যালোভেরা জেলের সঙ্গে জুয়া ফুলের পাপড়ি বেটে মিশিয়ে নিন। গোসলের আধা ঘন্টা আগে মাথায় মেখে রাখুন। চুল ঝরা রুখতে এই মিশ্রণ দারুণ কার্যকরী।

অকালপক্কতা রোধ করতেঃ পরিমাণ মতো জবা ফুলের পাপড়ি গরম পানিতে সেদ্ধ করে নিন। পানির রং লাল হয়ে এলে চুলা বন্ধ করে দিন। পানি ঠান্ডা হয়ে গেলে একটি ছাকনি দিয়ে ছেকে উক্ত পানির মিশ্রণ একটি স্প্রে বোতলে ভরে রেখে দিন। অকালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সপ্তাহে দু- তিন বার ব্যবহার করুন।

ত্বকের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহারঃ

চুলের যত্নে জবা ফুল যতটা উপকারী ঠিক ততটাই ত্বকের যত্ন জবা ফুল উপকারী। তবে আসুন জেনে নেওয়া যাক ত্বকের যত্নে জবা ফুলের ব্যবহার।

  • জবা ফুলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা ত্বককে দূষণ, ধুলো, সূর্যের অতিবেগুনরশ্নির হাত থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া অকাল বার্ধক্যর প্রবণতা রোধ করতেও জবা ফুলের বিকল্প নেই।
  • এতে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমটরির গুন, যা ত্বকের জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করে। সংবেদনশীল ত্বকের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত প্রতিষেধকও বটে।
  • সামান্য পরিমাণে হালকা এসিড থাকে, যা ত্বককে এক্সফ্লোয়েট করতে সাহায্য করে। তাছাড়া ত্বকের বলিরেখা দূর করতে ও ত্বককে সতেজ করে তুলতে সহায়তা করে। ত্বকে লাবণ্য ও তারুণ্যে ছোঁয়া আনতেও জবা ফুলের পাপড়ি ও পাতা ব্যবহার অনস্বীকার্য।

জবা ফুলের উপকারিতাঃ

জবাফুলের উপকারিতা বলে শেষ করার মতো না। নিচে জবা ফুলের কিছু উপকারিতা তুলে ধরা হলো-

  • শরীরে লৌহের ঘাটতি হলে লাল জবার পাপড়ি সিদ্ধ করে সেই পানি পান করলে উপকার পাওয়া যায়।
  • জবা ফুলের পাঁপড়ি চুল কালো করতে সাহায্য করে।
  • হজম শক্তি বাড়াতে জবা ফুল সাহায্য করে।
  • শরীরে জলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে জবা ফুল সহায়তা করে।
  • সাদা জবার পাপড়ি সিদ্ধ করে পান করলে বিষন্নতা দূর হয়।
  • জবা ফুল ও এর পাতা পুড়িয়ে আইশ্যাডো হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
  • শিশুদের শ্যাম্পু হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • খুশকি দূর করতে জবা ফুল খুব কার্যকরী।

জবা ফুলের অপকারিতাঃ 

জবা ফুলের বহুবিধ উপকারিতার মধ্যেও এর কিছু অপকারিতা আছে। তবে জেনে নেওয়া যাক সেই অপকারিতা গুলো-

  • যাদের লো ব্লাড প্রেসার আছে তারা এই পাতা রস সেবনে খুব বেশি সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।
  • যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের জবা পাতার রস সেবন না করাই ভালো।
  • অতিরিক্ত বেশি জবা পাতার রস সেবারে বমি ভাব হতে পারে।
  • যেহেতু জবা পাতার রস ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দেয় তাই অনেক সময় মাথা ঘুরতে পারে।
  • জবা পাতার রস খুব ঠান্ডা। তাই শীতকালে সেবন না করাই ভালো বিশেষ করে যাদের ঠান্ডার সমস্যা আছে।

মন্তব্যঃ

প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ প্রাকৃতিক ভেষজের প্রতি নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু এখনকার মানুষ বাজারের চাকচিক্য কেমিক্যাল দেখে ভেষজের কথা ভুলে গেছে। তাছাড়া ভেষজ দিয়ে রূপচর্চা বা চুল চর্চা করলে একটু সময় লাগে কিন্তু অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

 তাই ভালো ফলাফল পেতে হলে এবং চুল এবং ত্বক ভালো রাখতে হলে ধৈর্য সহকারে এসব ভেষজ জবা ফুলের ব্যবহার করতে হবে। আজকে আমরা আর্টিকেল মাধ্যমে জবা ফুলের যাবতীয় গুনাগুন, ব্যবহার, উপকারিতা সবকিছু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

 আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা জবা ফুল সমন্ধে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন এবং এখন থেকে প্রাকৃতিকচ ভেষজ জিনিসপত্র রূপচর্চা ও চুলচর্যায় ব্যবহার করবেন। যদি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাদের পরিচিত বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে শেয়ার করবেন। আর নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের www.safanbd.com ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে ভুলবেন না।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url