রাসেল ভাইপার সাপ চেনার উপায় এবং বাংলাদেশের ৮ বিষধর সাপের তালিকা
বাংলাদেশের জাতীয় সাপের নাম কি? হ্যালো বন্ধুরা, রাসেল ভাইপার সাপ চেনার উপায় এবং বাংলাদেশের আটটি বিষধর সাপের তালিকা সম্পর্কে নিশ্চয় জানতে চান এবং অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন কথাও মনের মত সমাধান পাননি। তাই আজকে আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের মধ্যে রাসেল ভাইপার সাপ নিয়ে যা কিছু জানার আছে আর সবকিছুই বিস্তারিতভাবে আলোচনা করতে যাচ্ছি।
নিচে আর্টিকেলে আমরা রাসেল ভাইপার কি? রাসেল ভাইবারের বৈশি, রাসেল ভাইপার চেনার উপায়সহ আরো অন্যান্য পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ভূমিকাঃ
বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রজাতির সাপ রয়েছে । এর মধ্যে রাসেল ভাইপার অন্যতম। বাংলাদেশের বিষাক্ত এবং বিষধর সাপের মধ্যে রাসেল ভাইপার সবার সেরা। বর্তমানে সাপ নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে অনেক আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। তবে সব সাপ যে বিষাক্ত তা কিন্তু নয়।
রাসেল ভাইপারের কামড়ে ইতিমধ্য ২-৪ জন মারা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া গেছে। সেজন্য অনেকেই যেখানেই সাপ দেখতেছি সেখানেই সাপদের মেরে ফেলতেছে। তবে প্রকৃতিতে থাকা সব সাপ বিষাক্ত নয় । হাতে গোনা কয়েকটি সাপ বিষাক্ত এর মধ্যে রাসেল ভাইপার একটি।
তাই সাপ মারার আগে আমাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে কোন সাপ বিষাক্ত আর কোন সাপ বিষাক্ত নয়। তাই আজকে আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জানাতে যাচ্ছি রাসেল ভাইপার সাপ চেনার উপায় সম্বন্ধে।
রাসেল ভাইপার কি?
রাসেল ভাইপার, ভাই পরিবারভুক্ত ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম বিষধরপারিডি সাপ এবং উপমহাদেশের ভয়ংকর চারটি সাপের একটি। বাংলাদেশে অল্প যে কয়েকটি সাপ অত্যন্ত বিষধর, তার মধ্যে রাসেল ভাইপার অন্যতম। রাসেল ভাইপারের বাংলা নাম চন্দ্রবোড়া বা উলুবোড়া।
রাসেল ভাইপার সাপের বৈজ্ঞানিক নাম Daboia russelii। এই সাপের কামড়ে শরীরের দংশিত অংশে বিষ ছড়িয়ে অঙ্গহানি, ক্রমাগত রক্তপাত, রক্ত জমাট বাঁধা, স্নায়ু বৈকল্য, চোখ ভারি হয়ে যাওয়া, পক্ষাঘাত, কিডনির ক্ষতি সহ বিভিন্ন রকম শারীরিক উপসর্গ দেখা যেতে পারে।
রাসেল ভাইপার সাপের বৈশিষ্ট্যঃ
রাসেল ভাইপার সাপকে অন্যান্য সাপ থেকে আলাদা করে চেনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো এর ফ্যাকাসে কমলা বাদামী রঙের পিঠের উপরে লালচে বাদামি রঙের ডিম্বাকৃতি বা চাকরির মতো দেখতে কালো বর্ণের সীমানাযুক্ত বড় বড় বৃত্ত, যা মাথা থেকে লেজ পর্যন্ত তিনটি সারিতে শেকলের মত চলে গেছে।
রাসেল ভাইপার চেনার উপায়ঃ
রাসেল ভাইপারের শরীরে রয়েছে হলুদ গভীর হলুদ এবং বাদামি মাটি রঙের প্যাটার্ন। শরীরের দৈর্ঘ্য বরাবর রয়েছে ৩ সারি গাঢ় বাদামী দাগ। আবার এই দাগগুলোর প্রত্যেকটির চারপাশে রয়েছে একটি করে কালো বলয়। এর বাইরে সীমানা সাদা বা হলুদ হয়ে প্রান্তের দিকে গাঢ় হয়ে গেছে।
মাথায় রয়েছে একজোড়া কারো গাঢ় ছোপ, যার প্রত্যেকটি একটি করে গোলাপি বা বাদামী রঙের "ভি" বা "এক্স" আকৃতি হয়ে মাথার শীর্ষ বিন্দুতে মিলেছে। শরীরের সামনে ও পিছনে সর্বাঙ্গ জুড়ে সাদা হলুদ বা গোলাপি রঙের কালো দাগের অনিয়মিত বিক্ষিপ্ত নকশা।
রাসেল ভাইপারের বংশবিস্তারঃ
সাধারণত বেশিরভাগ সাপ ডিম পাড়ে কিন্তু রাসেল ভাইপার বাচ্চা প্রসব করে। গর্ভধারণ শেষে স্ত্রী রাসেল ভাইপার সাধারণত ২০ থেকে ৪০টি বাচ্চাদের। তবে আশিকি পর্যন্ত বাচ্চা দেওয়ার রেকর্ডও আছে। এরা বছরে যে কোন সময় প্রজনন করে। তবে মে থেকে পরের তিন মাস সবচেয়ে বেশি প্রজনন ঘটে।
এর থেকে একদিকে উচ্চ প্রজনন ক্ষমতা সেইসঙ্গে ইঁদুর, ব্যাঙ সহ সাপের পর্যাপ্ত খাবারের উপস্থিতি থাকার থাকায় বাড়ছে রাসেল ভাইপার। অন্যদিকে এ সাপের শত্রু শিয়াল, বেজি, গুইসাপের সংখ্যা প্রকৃতিতে কমে যাওয়ায় এ বিস্তারে সহায়তা করছে।
রাসেল ভাইপারের কামড় থেকে প্রতিকারের উপায়ঃ
ভয়ংকর বিষধর সাপ রাসেল ভাইপার ইতিমধ্যে নদীর স্রোতে ও বন্যার পানিতে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। তাই, সবাইকে সাবধানতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাসেল ভাইপারের উপস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, মানুষের সঙ্গে এই সাপের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা কম। এই সাপ সাধারণত নিচু জমির ঘাস, বন,ঝোপ-জঙ্গল, উন্মুক্ত বন, কৃষি এলাকায় বাস করে এবং মানুষের বসতি এড়িয়ে চলে।
সাপটি মেটে রঙের হওয়ায় মাটির সঙ্গে সহজেই মিশে যেতে পারে। মানুষ খেয়াল না করে সাপের খুব কাছে গেলে সাপটি বিপদ দেখে ভয়ে আক্রমণ করে।
সাপের কামড় এড়াতে করণীয়ঃ
রাসেল ভাইপারের কামড় থেকে রক্ষা পেতে হলে করণীয় রয়েছে যেগুলো নিম্নে দেওয়া হল-
- যেসব এলাকায় রাসেল ভাইপার দেখা দিয়েছে সেসব এলাকায় চলাচলের সময় বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
- লম্বা ঘাস ,ঝোপঝাড়, কৃষি এলাকায় হাঁটার সময় সতর্ক থাকুন।
- সংশ্লিষ্ট এলাকায় কাজ করার সময় বুট ও লম্বা প্যান্ট পড়ুন।
- রাতে চলাচলের সময় অবশ্যই টর্চ লাইট ব্যবহার করুন।
- পতিত গাছ, জ্বালানি লাকড়ি, খড় সরানোর সময় বিশেষ করে সাবধানতা অবলম্বন করুন।
- সাপ দেখলে তা ধরা বা মারার চেষ্টা করবেন না। এবং
- প্রয়োজন বোধে জাতীয় হেল্পলাইন ৩৩৩ নম্বরে কল করুন বা নিকটস্থ বন বিভাগের অফিসকে অবহিত করুন।
রাসেল ভাইপার কামড়ালে করণীয়ঃ
রাসেল ভাইপার সাপ কামড়ালে যা করণীয় তা হল-
- আক্রান্ত ব্যক্তি বারবার আসক্ত করতে হবে এবং সাহস দিতে হবে এবং সাহস দিতে হবে, আতঙ্কগ্রস্ত হতে যাওয়া যাবে না।
- আক্রান্ত অঙ্গ অবশ্যই স্থির রাখতে হবে। হাতে কামড়ালে হাত নাড়ানো যাবে না। পায়ে কামড়ালে হাঁটাচলা করা যাবে না, স্থির হয়ে বসতে হবে।
- আক্রান্ত অঙ্গ ব্যান্ডেজের সাহায্যে একটু চাপ দিয়ে প্যাঁচাতে হবে। একে প্রেসার ইমোবিলাইজেশন বলে। ব্যান্ডেজ না পাওয়া গেলে গামছা ওড়না বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করা যেতে পারে।
- আক্রান্ত স্থানে সাবান দিয়ে আহত ভাবে তুলতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দিয়ে আলতোভাবে মুছে নিতে হবে।
- ঘড়ি, অলংকার বা তাবিজ, তাগা ইত্যাদি পড়ে থাকলে খুলে ফেলুন।
- রোগীকে আধশোয়া অবস্থায় রাখুন।
- রোগী যদি শ্বাস না নেয়, তাহলে তাকে মুখ দিয়ে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।
- যদি সাপটিকে ইতিমধ্যে মেরেই ফেলেন তাহলে সেটি হাসপাতালে নিয়ে আসুন। তবে এ ব্যাপারে পুরোপুরি সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
- কোনভাবে হাত দিয়ে ধরা যাবে না। কিছু সাপ মরার ভান করে থাকে। তবে সাপ মারতে গিয়ে অযথা সময় নষ্ট করবেন না।
- তাছাড়া যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশের ৮ বিষধর সাপের তালিকাঃ
পুরো বাংলাদেশ এখন সাপের ভয়ে আতঙ্কিত বিশেষ করে রাসেল ভাইপারের ভয়ে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় দেখা আছে রাসেল ভাইপার নামক এই সাপটি। তাছাড়া অনেক জায়গায় দুই একজন মৃত্যুরও খবর শোনা যাচ্ছে। কিন্তু দেশে শুধু রাসেল ভাইপার নয় আরো অনেক বিষধর সাপ রয়েছে।
এসব সাপের কামড়ে ও সঙ্গে সঙ্গে মারা যেতে পারে মানুষ। তাই বলে কি দেশের সব সাপ বিষধর তা কিন্তু নয়। দেশের আনাচে-কানাচে প্রায় ৮০ প্রজাতির সাপ ঘুরে বেড়ায়। এরমধ্যে হাতে গোনা মাত্র সাত থেকে আট প্রজাতির সাপ বিষধর যাদের কামড়ে মানুষ মারা যায়।
আর বাকি অন্য অনেক প্রজাতি আছে যেগুলো নিজেরাই মানুষ থেকে দূরে থাকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক দেশের ১০ বিষধর সাপের তালিকা-
চন্দ্রবোড়া বা রাসেল ভাইপারঃ যে সাপের নাম বর্তমানে সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে সেটি হলো রাসেল ভাইপার। তাকে অনেকে চন্দ্রবোড়া সাপ নামে চেনে। এর আরেক নাম উলুবোড়া। বাংলাদেশের যেসব সাপ দেখা যায়, তার মধ্যে এটি সবচেয়ে বিষাক্ত।
এই সাপটি প্রায় ১০০ বছর আগে বাংলাদেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল, অর্থাৎ পরপর কয়েক দশকে এর একটি সাপেরও দেখা মেলেনি। কিন্তু গত ১০/-১২ বছর আগে থেকে আবার এই সাপে দংশনের প্রমাণ দেখা যায়। নতুন করে বর্তমানে ২৭ টি জেলায় এ সাপের দেখা মিলেছে।
কিং কোবরা বা শঙ্খচূরঃ একে রাজ গোখরা এবং পদ্ম গোখরাও বলা হয়। ভয়াবহ বিষধর এই শঙ্খচূর অন্য গোখরার তুলনায় আকৃতিতে বেশ লম্বা। এর ফণায় অন্য গোখরার মত চশমার মত বলয় থাকে না।শঙ্খচূর বাংলাদেশ, ভুটান, বার্মা কম্বোডিয়া, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড এসব দেশে বেশি দেখা যায়। এই সাপ ঘন জঙ্গল ও পাহাড়ি এলাকায় থাকতে পছন্দ করে।
নয়া নয়াঃ বৈজ্ঞানিক নাম নয়া নয়া হলেও এটি কোবরা গোখরা প্রজাতি সাপ। এটি স্থলভূমির সাপ, এটি ফণা তোলে এর কোনায় এবং এর কোনায় চশমার মত দুটি বলয় থাকে দেশের পশ্চিমাংশেই পশ্চিম অংশেই অর্থাৎ রাজশাহী অঞ্চলের দিকে প্রধানত এ সাপের বসবাস।
কেউটেঃ কেউটে হল গোখরা প্রজাতির একটি সাপ। যা দক্ষিণ এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় দেখা যায় এটিকে আইইউসিএন ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত তালিকাভুক্ত করা হয়েছে ইংরেজি কপরার কোবরার আক্ষরিক অর্থ হলো গোখরা। গোঁকড়ার এ গোখরা ফণার পেছনে গরুর ক্ষুরের মত দাগ থাকে যার থেকে বাংলা গোক্ষুর নামটি এসেছে।
অন্যদিকে ইংরেজিতে মনোকল্ড অর্থ হল একচোখা।এ সাপটিকে মনোকলড বলার কারণ হলো এই সাপের ফণার পেছনে গোল দাগ থাকে যা দেখতেএকচোখা চশমার মত তাই এর ইংরেজি নাম মনোকল্ড কোবরা। গোখরা প্রজাদের সাপ প্রজাতির সাপ উত্তেজিত হলে ফনা মেলে ধরে।
ক্রেইট বা শঙ্খিনীঃ এই সাপকে শঙ্খিনী বা শাঁকিনী সাপ নামেও ডাকা হয়। শ্রীমঙ্গলে দেখা মেলে এই সাপের। পৃথিবীতে ক্রেইট বা শঙ্খিনী জাতের সাপের মোট ৮ টি প্রজাতি রয়েছে, এর মধ্যে ৫ টি প্রজাতি বাংলাদেশে পাওয়া যায়। এই ক্রেইট জাতের সাপকে স্থানীয়ভাবে কেউটেও বলা হয়। এ সাপ বাড়ির আশেপাশে বা লাকড়ির মধ্যে শুকনো জায়গায় থাকে।
নায়া কাউচিয়াঃ এটিও গোখরা প্রজাতির সাপ, স্থানীয়ভাবে একে জাতি সাপ বা জাত সাপও বলে থাকে। এই সাপটিকে জউরা নামেও ডাকা হয়। এটি মূলত দেশের পূর্ব অংশ অর্থাৎ সিলেট, নোয়াখালী এলাকায় বেশি থাকে।
দেশে যত সর্প দংশনের ঘটনা ঘটে এর কামড়ে ঘটে সর্বোচ্চ। এ সাপ উত্তেজিত হলে ফণা মেলে ধরে। সাপের ঘাড়ে লম্বা হাড় স্ফীত হয়ে ওঠে, তাতে চমৎকার ফণাটি বিস্তৃত হয়।
কালো নাইজারঃ এটিও শঙ্গিনী জাতের সাপ এবং বাংলাদেশের প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এই সাপ। এটি চট্টগ্রাম ও সিলেটের পাহাড়ি অঞ্চল, নোয়াখালী এবং সুন্দরবন অঞ্চলে দেখা যায় বেশি।
সবুজ বোড়াঃ সবুজ বোড়া বা গ্রিন ভাইপার সাপকে স্থানীয়ভাবে গাল টাউয়া সাপও বলে। এর মাথার অংশ মোটা বলে এই নামকরণ। এই জাতের মোট ছয়টি প্রজাতি বাংলাদেশের দেখা যায়।
এই সাপ সুন্দরবন এবং পাহাড়ি এলাকার জঙ্গলে থাকে বলে এটি মানুষের মুখে, মাথায় এবং গায়ে দংশন করে। এর দংশনে স্নায়ু ও মাংসপেশীতে রক্তপাত হয় এবং মস্তিষ্কে প্রচন্ড আঘাত লাগে।
মন্তব্যঃ
আজকে আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দিলাম কোন সাপ বিষাক্ত আর কোন সাপ বিষাক্ত নয়। বিশেষ করে মেয়ে থেকে জুন মাস পর্যন্ত একটু সাবধানে চলাফেরা করতে হবে কারণ এই সময় সাপের উপদ্রব বেশি থাকে।
নিশ্চয় আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা রাসেল ভাইপার সাপকে চিনতে পারবেন এবং বাংলাদেশের অন্যান্য বিষধর সাপকেও চিনতে পারবেন। আশা করি আর্টিকেলটি পরে আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন ।
তবে যদি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন এবং আমাদের পাশে থাকবেন।ন প্রতিদিন নিত্য নতুন পোস্ট পেতে আমাদের www.safanbd.com ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন।
সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url