ড্রাইভিং লাইসেন্স কি? এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২৪
ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইনে আবেদনহ্যালো বন্ধুরা, ড্রাইভিং লাইসেন্স কি? তা অনেকেরই জানা আছে কিন্তু ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম কি তা আপনাদের ঠিকমতো জানা নেই। সে বিষয়ে আপনারা ক্লিয়ার জানতে চান। তাই আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদেরকে ড্রাইভিং লাইসেন্স কি এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম সহ যাবতীয় তথ্য বিস্তারিত আলোচনা করতে যাচ্ছি। তাই আর্টিকেলটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়লে ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে আপনাদের আর কোন সমস্যা থাকবে না।
নিচে আর্টিকেলে আমরা ড্রাইভিং লাইসেন্স কি? ড্রাইভিং লাইসেন্স কেন প্রয়োজন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ধরনসহ আরও অন্যান্য পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।
ভূমিকাঃ
রাস্তায় চলাচলের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে নানা রকম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তাই বিভিন্ন ধরনের ভোগান্তি এড়াতে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর বিকল্প নেই। ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে গেলে অনেক নিয়ম- কানুন আছে। যে নিয়ম -কানুনগুলো আমাদের অনেকেরই অজানা।
তাই আজকে আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা ড্রাইভিং লাইসেন্স কি, কিভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে হয়, ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা খরচ হয় ও ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি কাগজপত্র লাগে সব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
ড্রাইভিং লাইসেন্স কি?
যেকোনো ধরনের মোটর গাড়ি চালানো স্বীকৃতি স্বরূপ অনুমতি পত্রই ড্রাইভিং লাইসেন্স। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কার্যকলাপে ব্যক্তি পরিচয় সনাক্তকরণের ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি।পৃথিবীর প্রায় সকল দেশেই ড্রাইভারদের লাইসেন্স ছাড়া রাস্তায় গাড়ি চালানো একটি দণ্ডনীয় অপরাধ।
বাংলাদেশ মোটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৩ এর ৩ নং ধারা অনুযায়ী, লাইসেন্স ছাড়া কোন ব্যক্তি রাস্তায় গাড়ি চালাতে পারবে না। গাড়ি চালানোর জন্য বৈধতার ক্ষেত্রে লাইসেন্স এর বিকল্প নেই।
ড্রাইভিং লাইসেন্স কেন প্রয়োজন?
ড্রাইভিং লাইসেন্স এর সাথে চালাতে দক্ষতার পাশাপাশি চালকের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টিও জড়িত। বিভিন্ন সময় রাস্তার আইন রক্ষা বাহিনী/ট্রাফিক/ পুলিশ আপনার গাড়ি জব্দ করতে পারে। সে ক্ষেত্রে আপনার কাছ থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখতে চাইবে। এছাড়াও কখনো রাস্তায় কোন দুর্ঘটনার পর আপনার পরিচয় জানেন এর ক্ষেত্রে এটি কাজে লাগতে পারে।
লাইসেন্স এর ধরনঃ
ব্যবহার ও প্রয়োজন ভেদে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রথমত তিন ধরনের। যথা-
- লার্নার বা শিক্ষানবিশ;
- স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স;
- ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং পারমিট।
এই তিন ধরনের লাইসেন্স এর অন্তর্ভুক্ত আরও কয়েক ধরনের লাইসেন্স রয়েছে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম ২০২৪ঃ
ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রথমে BRTA ওয়েবসাইট থেকে শিক্ষানবিস লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হয়। এরপরে নির্ধারিত তারিখে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট দিতে হবে। পরীক্ষা পাস করলে অনলাইনে ফ্রি পরিশোধ করে সকল তথ্য ডকুমেন্ট সাবমিট করতে হবে।
স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট হলে আপনার ঠিকানা ডাকযোগে পাঠানো হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিতভাবে ড্রাইভিং লাইসেন্সের ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়মের ধাপগুলো। মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম বা অন্য যে কোন হালকা ও ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম একই, শুধুমাত্র পরীক্ষায়ও বিভিন্ন
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ অনলাইনে bsp.brta.gov.bd ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হবে। এরপর নিচে ধাপ গুলো অনুসরণ করতে হবে:
শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনঃ আবেদনের পর অনলাইনে তার QR কোন সম্বলিত সম্বলিত লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু হবে। গ্রাহক সেখান থেকে সাথে সাথেই তার শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। এরপর ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্র পরীক্ষা দিতে হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণঃ ড্রাইভিং লাইসেন্সের গ্রাহককে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট-এ অংশগ্রহণ করতে হবে। এ সময় গ্রাহকে প্রয়োজনীয় প্রমাণ, তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স, এনআইডি কার্ড এবং মেডিকেল ফিটনেসের ডকুমেন্ট আনতে হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার জন্য ট্রাফিক সাইন কত প্রকার ও কি কি, বিভিন্ন ট্রাফিক সাইন ও ট্রাফিক সিগন্যাল সম্পর্কে জানা থাকতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান ও ফি-পরিশোধঃ পরীক্ষায় পাশ করার পর আবেদনকারীকে অনলাইনেই ফি পরিশোধ করতে হবে। একই সাথে BRTA সাইটে লগইন করে যাবতীয় তথ্য ও সংযুক্তি সাবমিট করতে হবে।
লাইসেন্স স্ট্যাটাস চেকঃ আবেদন করার পর আবেদনকারী BRTA DL Cheaker দিয়ে অনলাইনে স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। তাৎক্ষণিক প্রয়োজন মেটাতে QR কোড সম্মলিত সিস্টেম জেনারেটর মোটরযান চালনার অস্থায়ী অনুমতি পত্র বা Acknowledge Slip সংগ্রহ করতে হবে.
লাইসেন্স প্রাপ্তিঃ প্রিন্টিং কার্যক্রম সম্পাদন শেষ হলে আবেদনকারীর প্রদত্ত ঠিকানায় ডাকযোগে Driving License পাঠানো হয়।
লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়মঃ
ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রাথমিক পর্যায়ে হলো শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স। এই লাইসেন্সটি মটরযান প্রশিক্ষণ নেওয়ার সময় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। লাইসেন্স টি ব্যবহার করে প্রশিক্ষণ নেওয়া শেষ হলে সম্পূর্ণভাবে ড্রাইভিং শিখে ফেললে স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আপনি আবেদন করতে পারবেন।
লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ আপনার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো হলো:
- এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন এর ফটোকপি;
- রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট ফরম;
- আবেদনকারী সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি;
- ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি;
- বিদ্যমান ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপি (ড্রাইভিং লাইসেন্সের নবায়ন/শ্রেণী পরিবর্তন/শ্রেণী সংযোজন/ লাইসেন্সের ধরন পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
- নির্ধারিত ফি বিআরটিএ কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে পরিষদের রশিদ।
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সঃ
Learner Driving License ব্যবহার করে মোটরযান চালানোর প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর যে মূল লাইসেন্স পাবেন তাই স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স। দেশের অভ্যন্তরে প্রফেশনাল ভাবে ড্রাইভিং করার জন্য স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহৃত হয়।
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো হল:
- রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট;
- নির্ধারিত ফরমে আবেদন;
- সদ্য তোলা ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি;
- ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি;
- পেশাদার লাইসেন্সের জন্য পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন;
- নির্ধারিত বিআর টিএর নির্ধারিত ব্যাংকে সমাধানের রশিদ।
ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্সঃ
আন্তর্জাতিকভাবে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন রকম লাইসেন্স প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে যারা প্রবাসে যেতে চায় তাদের জন্য আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট সংগ্রহ করা যায় যা দেশ ও দেশের বাইরে কার্যকর।
আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো হল:
- বিআরটিএ থেকে সাধারণ ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে;
- আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং পারমিট এর আবেদন ফরম;
- বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্সের সত্যায়িত ফটোকপি।
- সদ্য তোলা ৪ কপি স্ট্যাম্প সাইজ ও ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি;
- Automobile Association Of Bangladesh অফিসে ফরম ও ফি জমা দিয়ে রশিদ গ্রহণ করতে হবে।
- পরবর্তীতে, রশিতে উল্লেখিত তারিখে অফিস থেকে লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার শর্তাবলীঃ
ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই কিছু সত্য পূরণ করতে হবে। সেই সত্যগুলো হলো-
- আবেদনকারী ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণী পাস হতে হবে;
- লার্নার বা শিক্ষানবিশ লাইসেন্স থাকতে হবে;
- শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে;
- পেশাদার লাইসেন্সের জন্য নূন্যতম বয়স ২১ বছর এবং অপেশাদারের জন্য নূন্যতম বয়স ১৮ বছর হতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে?
ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে অনলাইনে ফি জমা দিতে হয়। লাইসেন্সের ধরন বা ক্যাটাগরির উপর ভিত্তি করে ফি এর পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। তাই নিচে বিভিন্ন ধরনের লাইসেন্সের খরচ দেওয়া হল-
লার্নার বা শিক্ষানবিশ লাইসেন্সের খরচঃ
- ক্যাটাগরি ১-এক ধরনের যানবাহন চালানোর জন্য প্রযোজ্য লাইসেন্সের ক্ষেত্রে - ৩৪৫ টাকা;
- ক্যাটাগরি ২-গাড়ি এবং মোটরসাইকেল উভয়ের লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে - ৫১৮ টাকা।
স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের খরচঃ
১. অপেশাদার লাইসেন্স - ১৬৭৯ টাকা ৫ বছরের নবায়ন ফি সহ;
2. পেশাদার লাইসেন্স - ২৫৪২ টাকা দশ বছরের নবায়ন ফি সহ;
আন্তর্জাতিক ড্রাইভিং লাইসেন্সের খরচঃ
- বারো কর্ম দিবসের মধ্যে লাইসেন্সটি পেতে হলে - ২৫০০ টাকা।
- পাঁচ কর্ম দিবসের মধ্যে লাইসেন্সটি পেতে হলে - ৩৫০০ টাকা।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নঃপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদের ক্ষেত্রে পুনরায় একটি ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। সেখানে উত্তীর্ণ হলে নির্ধারিত ফ্রি (দক্ষিণের মেয়াদোত্তীর্ণর ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২,৪৮৭/- টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ৫১৮/-টাকা জরিমানা সহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে।
গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ ) গ্রহণের জন্য গ্রাহককে নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে উপস্থিত হতে হয়। স্মার্ট কার্ড w প্রন্টিং-এর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়।
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নঃ গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি (মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ৪,২১২/ -টাকা ও মেয়াদোত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতিবছর ৫১৮/-টাকা জরিমানাসহ ) জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ বিআরটি এর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে।
আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে একইদিনে গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ ) গ্রহণ করা হয়। স্মার্ট কার্ড প্রন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ
- নির্ধারিত ফরমে আবেদন;
- ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি;
- সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি;
- রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট (পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য );
- নির্দিষ্ট ফি জমাদানের রশিদ ও বিআরটিএ কপি।
এ সকল ডকুমেন্টস থাকলে উপরোক্ত নিয়মে ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে পারবেন।
পরিশেষেঃ
শুধু আইনের ভয় নয় বরং ব্যক্তিগত স্বার্থ বা জাতীয় স্বার্থে বিভিন্ন ধরনের বিপদ এড়াতে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা গুরুত্বপূর্ণ ড্রাইভিং লাইসেন্সের নেওয়ার মাধ্যমে আপনি একজন দক্ষ চালক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ পাবেন।
তাই নিজের স্বার্থে হলেও ড্রাইভিং লাইসেন্স করুন।আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম সম্পর্কে পুরোপুরি জানতে পেরেছেন।
তাই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন। আর নতুন নতুনতথ্য পেতে চোখ রাখুন আমাদের www.safanbd.com ওয়েবসাইটে।
সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url