OrdinaryITPostAd

নাক ডাকার সমস্যা চিরতরে দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন

নাক ডাকা বন্ধ করার দোয়াহ্যালো বন্ধুগণ, নিশ্চয়ই আপনাদের মধ্যে অনেকেই নাক ডাকার সমস্যায় ভুগতেছেন। কিন্তু এই সমস্যা দূর করার জন্য ঠিকমতো কোন সল্যুশন পাচ্ছেন না।এজন্য আপনারা খুবই চিন্তিত। তাই আজকে আর্টিকেলে আমরা  চিরতরে নাক ডাকার সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবেন সেই সমস্যার সমাধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে যাচ্ছি। তাই আর্টিকেলটি পুরো মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি আপনারা আপনাদের সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন।


নিচে এই আর্টিকেলে আমরা নাক ডাকা কি, নাক ডাকার কারণ, নাক ডাকলে যা যা ঘটে এবং নাক ডাকা বন্ধ করার উপায় সহ আরো অন্যান্য পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

নাক ডাকার সমস্যা চিরতরে দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন

ভূমিকাঃ

বর্তমানে নাক ডাকা একটি কমন এবং ভয়াবহ সমস্যা। আর অধিকাংশ লোকই নাক ডাকার সমস্যায় ভুগছেন।নারী-পুরুষ এমনকি শিশুরাও নাক ডাকার সমস্যায় ভুগছেন। আর যারা নাক ডাকা সমস্যায় ভুক্তভোগী তারা কিন্তু তাদের সমস্যা সম্পর্কে অবগত নয়  অর্থাৎ তারা বুঝতে পারেনা।
 কিন্তু যারা তারা আশেপাশে থাকে তারাই বুঝতে পারে আসলে এটা কি ধরনের প্যারা। এই সমস্যা পাশের লোকের ঘুমের সাথে সাথে জীবন অতিষ্ঠ করে দেয়। কিন্তু নাক ডাকাকে আমরা অনেকেই সাধারণ সমস্যা মনে করি। আসলে নাক ডাকা  কিন্তু অনেক সময় বড় ধরনের রোগের ইঙ্গিত দেয়।

 তাই আমরা এ আর্টিকেল এর মাধ্যমে নাক ডাকা দূর করার জন্য অনেকগুলো উপায় বলে দিয়েছি। আপনারা সেই উপায়গুলো প্রয়োগ করার চেষ্টা করবেন এবং প্রয়োগ করার পরও যদি কোন সুফল না পান তাহলে ঘরে চুপ করে বসে না থেকে যত দ্রুত সম্ভব একজন ভালো নাক কান গলা স্পেশালিস্ট ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

নাক ডাকা কি?

নাক ডাক হল শ্বাস-প্রশ্বাসের কাঠামোর কম্পন এবং ঘুমের সময় শ্বাস নেওয়ার সময় বায়ু চলাচলে বাঁধার কারণে সৃষ্ট শব্দ। শব্দ নরম বা জোরে এবং অপ্রীতিকর হতে পারে। ঘুমের সময় নাক ডাকা অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (ওএসএ) এর লক্ষণ বা অ্যালার্ম হতে পারে। গবেষণা পরামর্শ দিয়ে যে নাক ডাকা ঘুম বঞ্চনার অন্যতম কারণ।

নাক ডাকার কারণঃ

নাক ডাকা ইউভুলা এবং নরম তালুর শিথিলতার ফলাফল। এই টিস্যুগুলি শ্বাসনালীকে আংশিকভাবে অবরুদ্ধ করার জন্য যথেষ্ট শিথিল হতে পারে, যার ফলে অনিয়মিত বায়ুপ্রবাহ এবং কম্পন ঘটে। নাক ডাকার জন্য বিভিন্ন কারণকে দায়ী করা হয়। নিম্নে সেই কারণগুলো দেওয়া হল-

  • জেনেটিক প্রবণতা, যার একটি অনুপাত অন্যান্য বংশগত লাইফস্টাইল ফ্যাক্টর যেমন বডি মাস ইনডেক্স, ধূমপান এবং অ্যালকোহল সেবনের মাধ্যমে মধ্যস্থতা করা যেতে পারে।
  • গলার দুর্বলতা ঘুমের সময় গলা বন্ধ হয়ে যায়।
  • ভুল অবস্থানে থাকা চোয়াল, প্রায়শই পেশীতে টান পড়ে।
  • স্থুলতা যা গলায় এবং আশেপাশে চর্বি জমলে নাক ডাকার সমস্যা হতে পারে।
  • অনুনাসিক পথের মধ্যে বাঁধা পেলে নাক ডাকার সমস্যা হয়।
  • অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া।
  • রিলাক্সেন্ট যেমন অ্যালকোহল বা অন্যান্য ঔষধ গলার পেশী শিথিল করে।
  • অত্যাধিক চর্বি জমার কারণে যদি মুখের ভেতর জায়গা কমে যায়।
  • শ্বাসনালীতে বিভিন্ন ধরনের টিউমার হয়। যদি কারো সেই ধরনের টিউমার থাকে তাহলে নাক ডাকতে পারেন।
  •  জিহবার পেছনের অংশে যদি টিউমার থাকে তাহলে ও নাক ডাকতে পারেন।
  • কারো যদি অনেক বড় টনসিল থাকে।

নাক ডাকলে যা যা ঘটেঃ

যিনি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকেন তিনি সাধারণত সমস্যাটি বুঝতে পারেন না। নাক ডাকা ব্যক্তির আশেপাশে যারা থাকে একমাত্র তারাই বুঝতে পারে। নাক ডাকলে যেসব ঘটে তা বোঝার বিভিন্ন লক্ষণ রয়েছে, যেমন-

  • ঘুমের মধ্যে হঠাৎ শ্বাস বন্ধ হয়ে যাবে যাবে, জোরে জোরে শব্দ করে নাক ডাকতে থাকবে।
  • ঘুমের মধ্যে গঙ্গানির মত শব্দ হবে। নাক ডাকা সমস্যার কারণে অসম্পূর্ণ ঘুম হবে।
  • দিনের বেলা ঘুম ঘুম ভাব ও ঝিমুনি ভাব থাকবে।
  • অবসাদগ্রস্ততা ও দুর্বলতা দেখা দেবে।
  • ধীরে ধীরে স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাবে।
  • যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাবে।
  • মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে। নাক ডাকেন যারা তারা সাধারণত মুখ হাঁ করে ঘুমায়। ঘুমের মধ্যে ঘুমের মধ্যে মুখের ভেতর শুকনো হবে। তাছাড়া বারবার ঘুম ভাঙবে এবং ঘুম থেকে উঠে বারবার পানি খেতে হবে। যা খুবই বিরক্তিকর একটা ব্যাপার।
  • নাক ডাকার কারণে ঘুমে ব্যাঘাত হয়, এতে শরীরে অক্সিজেন স্বভাব কমে যায়। ফলে অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।

নাক ডাকা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়ঃ

নাক ডাকা দূর করা বিভিন্ন উপায় রয়েছে। এর মধ্যে কিছু ঘরোয়া উপায় দেওয়া হলো:

পুদিনা, দারুচিনি ও রসুন মেশানো পানিতে কুলকুচিঃ পুদিনা, দারুচিনি ও রসুন হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন একবার করে ফুলকুচি করুন আশা করি ফল পাবেন।

অলিভ অয়েলঃ ঘুমানোর কিছুক্ষণ আগে মাত্র কয়েকদিন এক ফোটা করে অলিভ অয়েল নাকে দিন। দেখবেন নাক ডাকার সমস্যা কমে যাব। কারণ এই অলিভ অয়েল নাকের ভেতরের অংশ পরিস্কার করে দেয়।

হলুদঃ হলুদ নাকের ভিতর পরিষ্কার করতে পারে। এক্ষেত্রে গরম দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খান দেখবেন সমস্যা মিটে গেছে।

ঘিঃ এ সমস্যা সমাধানের জন্য ঘি হতে পারে আপনার অন্যতম হাতিয়ার। এক্ষেত্রে ঘি প্রথমে সামান্য গরম করুন। গ্রহণযোগ্য অবস্থায় এলে সামান্য ঘি দুই নাকে দিন। দেখবেন অল্প কিছুদিনের মধ্যেই ফল পাচ্ছেন।

এলাচ গুঁড়োঃ এক গ্লাস উষ্ণ গরম পানি নিন। এতে আধা টেবিল চামচ এলাচ গুঁড়ো ভালোভাবেই মিশিয়ে নিতে হবে। প্রতিদিন ঘুমানোর আগে এই পানি খেতে হবে। তাহলেই নাক ডাকার সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

বেশি করে পানি পান করাঃ শরীরে পানির ঘাটতি হলেও নাক ডাকার সমস্যা বাড়ে। তাই নিজেকে সবসময় হাইড্রেটেট রাখুন, উপকার পাবেন।

ধূমপান ছাড়ুনঃ ধূমপানের ফলে শ্বাসনালীতে জটিলতা সৃষ্টি হয়। স্ফীত হয়ে যেতে পারে কিছু কিছু নাসিকাপেশি। ধূমপান বন্ধ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই শ্বাস-প্রশ্বাসের বাধা দূর হয়, ফলে নাক ডাকার প্রবণতা কমে।

অতিরিক্ত ওজন কমানঃ অতিরিক্ত ওজন নাক ডাকার অন্যতম কারণ। ওজন যত বাড়বে, নাক ডাকার আশঙ্কাও তত বাড়বে। অতিরিক্ত ওজন ঝরিয়ে ফেলেন। তাহলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

উঁচু বালিশে ঘুমানঃ উঁচু বালিশে মাথা রাখলও অনেক সময় নাক ডাকার সমস্যা কমে। চার ইঞ্চির মত উঁচু বালিশ ব্যবহার করলে সফল পাওয়া যেতে পারে।

এক পাশ ফিরে ঘুমানঃ যারা তীব্র নাক ডাকেন তারা চিৎ হয়ে শুলে নাক ডাকার প্রবণতা আরো বেড়ে যায়। এক পাশ ফিরে শুলে কিছুটা হলেও সমস্যা কমে। পাশ ফিরে শুলে বাতাস চলাচলের পথটি খুলে যায়। তাই শব্দ কমে যায়।

নেশা জাতীয় দ্রব্য ও ঘুমের ওষুধ পরিহারঃ নেশা জাতীয় দ্রব্য ও ঘুমের ওষুধ পরিহার করুন। অ্যালকোহল বা নেশা জাতীয় দ্রব্য মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলার সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি করে। অ্যালকোহল বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবনের কারণে অনেকের নাক ডাকেন। তাই নেশা জাতীয় দ্রব্য পরিহার করা উচিত নাক ডাকা থেকে বাঁচতে।

নাক ডাকা সমস্যার চিকিৎসাঃ

 যাদের অতিরিক্ত নাক ডাকার সমস্যা আছে তাদের জন্য নাকের এন্ডোস্কপি, এক্স-রে (গলা ও বুকের) ইসিজি এবং রক্তে কিছু রেগুলার টেস্ট করানোটা জরুরি। নাকের এন্ডোস্কপি (এর টাইপেরএন্ডোস্কপ যেটি শুধু নাক ও শ্বাসনালি দেখার জন্য তৈরি) সবক্ষেত্রে দরকার। এর মাধ্যমে শ্বাস-প্রশ্বাসের রাস্তার উপরের অংশের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা যায়।

 পলিসমনোগ্রাফি দিয়ে ঘুমের মধ্যে শ্বাসরোধ হওয়ার পসিবিলিটি ও নাক ডাকার শব্দের মাত্রা সবচেয়ে সূক্ষ্মভাবে নির্ণয় করা যায়। এ ক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে একটি বিশেষ উপায়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় একাধিক লিড (পরিমাপক) বসানো হয়। এবং তাতে ঘুমের ব্যবস্থা করা হয়। 

এটি দিয়ে ঘুমের মধ্যে হওয়া বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা রক্তে অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা এবং শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অংশের কার্যক্রম ও নানারকম রোগ রেকর্ড করা যায়। এছাড়া এর একটি সহজ অল্টারনেটিভ হচ্ছে ব্যক্তির ঘুমন্ত অবস্থায় পালস অক্সিমিটারের দিয়ে সারারাত তার অক্সিজেনের মাত্রা্র রিডিং নেয়া। 

নাক ডাকার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে শুরুর দিকেই এই সমস্যার চিকিৎসা করতে হবে। নাক ডাকার সমস্যা কিন্তু নাকের অ্যালার্জি মেডিসিন দিয়েও সমাধান করা যায়। তবে এক্সরে করে নাকের হাড় বাঁকা দেখতে পেলে, তা অবশ্যই শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে অপারেশন করে নির্মূল করতে হবে।

 তাছাড়া নাক ডাকা সমাধানে সিপিএপি ( কন্টিউনাস পজিটিভ এয়ারওয়ে প্রেসার) মেশিন ব্যবহার করে নাক ডাকা অফ করা যায়। তবে এই মেশিন ব্যবহার করার আগে আপনারা নাকের অন্য কোন প্রবলেম থাকলে প্রথমে সে সমস্যার চিকিৎসা করাতে হবে। 

এ যন্ত্রটি প্রথম দর্শনে দেখতে একটু দৃষ্টিকটু ও অস্বাভাবিক। তাই অনেকে এটি ব্যবহার করতে দ্বিধা করেন। তবে এটি একবার ব্যবহার শুরু করে দিন। তাহলে আপনি খুব দ্রুতই সুফল পেতে থাকবেন।

শিশুদের নাক ডাকার সমস্যা ও চিকিৎসাঃ

 শিশুদের ক্ষেত্রে নাক ডাকার প্রধান কারণ হচ্ছে টনসিলের বৃদ্ধি। অথবা এডেনয়েড গ্রন্থির প্রদাহ বা ফুলে স্ফীত হয়ে যাওয়া। যদি এগুলোর কারণেই নাক ডাকা হয়ে থাকে তাহলে অপারেশনের মাধ্যমে এটি অপসারণ করা হচ্ছে একমাত্র বিজ্ঞানসম্মত ট্রিটমেন্ট।

 তাছাড়া যদিএডেনয়েড বড় হয়, নাক ডাকাত তীব্র হয় এবং ঘুমের শ্বাসহীন এর মত অবস্থা হয়। তাহলে এটি অপারেশন করে অপসারণ বাধ্যতামূলক।

নাক ডাকা বন্ধ করার ব্যায়ামঃ

মানুষ তখনই নাক ডাকে যখন তারা শ্বাসনালী আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে শ্বাস নেওয়ার সময় শ্বাসনালীর উপরের টিস্যু গুলো কম্পিত হয়। তাই এই সমস্যা সমাধানের জন্য চিকিৎসকেরা বেশ কিছু ব্যায়ামের পরামর্শ দিয়েছেন। তবে আসন জেনে নেয়া যাক সে ব্যায়ামগুলো সম্পর্কে-

জিভটা উপরের দিকে ঠেলে ধরুনঃ আপনার জিভকে মুখের ওপর পর্যন্ত ঠেলে দিন এবং পাঁচ সেকেন্ড ধরে রাখুন। দিনে তিনবার এমনটা করলে শুধু জিভই নয়, তালুও মজবুত হবে।

মুখের দুই প্রান্তে জিভ রাখুনঃ মুখের বাম দিক থেকে ডান দিক আপনার জীব সরাতে থাকুন। দুই প্রান্তেই এই ব্যায়ামটি দুবার করে করা উচিত।

জিভ নিচের দিকে চেপে ধরুনঃ আপনার জিভ সামনের দাঁতের পেছনে চেপে ধরুন। উপরের দিকে তাকিয়ে এই ব্যায়ামটি করতে পারেন।

স্বরবর্ণ উচ্চারণ করুনঃ ধীরে ধীরে গলার আওয়াজ বাড়িয়ে স্বরবর্ণ উচ্চারণ করতে থাকুন। এর দ্বারা আপনার ঘাড়ের পেশি শক্তিশালী হবে। নাক ডাকা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এই ব্যায়ামটি।

প্রাণায়ামও কাজে আসবেঃ প্রাণায়ামও মত শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম নাক ডাকা কমাতে সাহায্য করে। কারণ এর ফলে নাক দিয়ে শ্বাস নেওয়া আরো সহজ হয়ে যায়।

শেষ কথাঃ

নাক ডাকা এমন একটি সমস্যা যেটি শুধু আপনার জন্যই বিব্রতকর নয় বরং আশেপাশের মানুষের কাছেও বিরম্বনার ব্যাপার। তাছাড়া এর রয়েছে নানা রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি। কোন রোগকে ছোট করে দেখা উচিত নয়। কারণ এই ছোট ছোট রোগ থেকেই বড় রোগের সৃষ্টি হয়।

 তাছাড়া আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা নাক ডাকার সমস্যা সমাধানের যাবতীয় তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। আশা করি আপনারা এসব তথ্য জেনে অনেক উপকৃত হয়েছে। আর যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন।

 যাতে আপনাদের সাথে সাথে অন্যরাও জানার সুযোগ পায়। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ আর এরকম নিত্যনতুন তথ্য পেতে আমাদের www.safanbd.com ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url