OrdinaryITPostAd

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ এবং ১০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

কোয়েল পাখির মাংস খাওয়ার উপকারিতাহ্যালো বন্ধুগণ, কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আপনি জানতে চান।  এ বিষয়ে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেছেন কিন্তু মনের মত সমাধান কোথাও পাননি। আমরা আপনাদেরকে জানাতে যাচ্ছি কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে। তাই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে কোয়েল পাখির ডিম নিয়ে আপনাদের আর কোন সমস্যা হবে না।

আজকে আর্টিকালে আমরা কোয়েল পাখি ডিম খাওয়ার নিয়ম, কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ এবং কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতাসহ এবং আরো অন্যান্য পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছিআলোচনা করেছি।

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণ এবং ১০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

ভূমিকাঃ

ডিম খাওয়া অত্যন্ত ভালো অভ্যাস। কারণ ডিমের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান ও প্রোটিন থাকে। তবে সেটা যদি হয় কোয়েল পাখি তাহলে তো সোনায় সোহাগা। কেননা অন্যান্য ডিমের তুলনায় কোয়েলের ডিমে পুষ্টিগুণ এবং প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। যা আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে খুব বেশি সহায়তা করে। 

তবে অনেকে কোয়েলের ডিমের পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা ও অপকারিতা জানেনা। তাই তাদের কথা চিন্তা করে আজকের আর্টিকেলে কোয়েলের ডিমের পুষ্টিগুণ এবং উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ার নিয়মঃ

কোয়েল পাখির ডিম অত্যন্ত মজাদার ও সুস্বাদু। কোয়েলের ডিম প্রাণিজ খাদ্যদ্রব্য হলেও এর মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং অ্যামাইনো এসিড এমন মাত্রায় থাকে যে এই ডিম খেলে শরীরে সব ধরণের পুষ্টির অভাব পূরণ হয় এবং শরীরের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়।

 কোয়েল পাখির ডিম অন্যান্য ডিমের মতোই ভেজে, সিদ্ধ করে ও অমলেট বানিয়ে খাওয়া যায়। এমনকি কেক, পুডিং, পাউরুটি, বিস্কুট এবং অন্যান্য মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে কোয়েল পাখি ডিম ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া কোয়েলের ডিম খাওয়ার নির্দিষ্ট কোন সময় নাই যেকোনো সময় আপনি এটি খেতে পারবেন।

কোয়েল পাখির ডিমের পুষ্টিগুণঃ

কোয়েল পাখির ডিম অত্যন্ত ভিটামিন ও পুষ্টিগুনে ভরপুর। এ ডিমে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তাছাড়া কোয়েলের ডিমে প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, চিনি, ক্যালসিয়াম, আয়রন ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, জিংক,ফলেট, ভিটামিন- এ, ই, ডি, বি১২ ও কোলেস্টেরল রয়েছে। 

যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি রক্ত থেকে ক্ষতিকর টক্সিন উপাদান বের করতেও বেশ উপকারী এটি।

কোয়েলের ডিম খাওয়ার ১০ টি উপকারিতাঃ

যে কোন ধরনের ডিম খাওয়াই উপকার। তবে অন্যান্য ডিমের তুলনায় কোয়েলের ডিম খাওয়া উপকারিতা বেশি। নিম্নে কোয়েলের ডিম খাওয়ার উপকারিতা দেওয়া হলো-

রক্তের হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করেঃ কোয়েল পাখি ডিমের পরিমাণ বেশি থাকার কারণে এটি রক্তের হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে। এটি রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া প্রতিরোধের কার্যকরী। নিয়মিত কোয়েল পাখির ডিম খেলে রক্তের লোহিত কণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ কোয়েল পাখির ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সেলিনিয়াম রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এই ডিম নিয়মিত খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়, ফলের সাধারণ সর্দি- কাশি থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ উচ্চমাত্রার ভিটামিন এ-এর উৎস হল কোয়েলের ডিম। আর এই ভিটামিন -এ থাকার কারণেই দৃষ্টি শক্তি প্রখর হয়। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট চোখের পেশির দেখভাল করে। চোখের সহসা ছানি পড়তে দেয় না। এছাড়াও চোখের বেশ কিছু সাধারণ সমস্যা দূর করে কোয়েলের ডিম।

হরমোনের ভারসাম্য রক্ষাঃ কোয়েল পাখির ডিমে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান শরীরের হরমোন ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক। এটি হরমোন জনিত বিভিন্ন সমস্যা। যেমন থাইরয়েড সমস্যা প্রতিরোধ করতে পারে।

গ্যাস্ট্রিক ও আলসার প্রতিরোধঃ কোয়েল পাখির ডিমের অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণাবলী গ্যাস্ট্রিক ও আলসার প্রতিরোধের কার্যকরী। এটি পাকস্থলীর পিএইচ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং হজম শক্তি বাড়াতের সহায়তা করে।

মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়ঃ কোয়েল পাখির জিমে জিমে ডিমে ভিটামিন বি১২ এবং কোলিন রয়েছে, যা মস্তিষ্কের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এটি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি ও মানুষের সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক।

ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যঃ কোয়েল পাখির ডিমে থাকা ভিটামিন এ এবং ই  স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল করে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক।

হাড় ও দাঁতের মজবুতিঃ কোয়েল পাখির ডিমে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে, যা হাড় ও দাঁতের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে এবং দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ কোয়েলের ডিমে থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পটাশিয়াম। এই মিনারেলটি আর্টারি ও রক্তনালিকার চাপকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে কাজ করে এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেওয়া হতে প্রতিরোধ করে।

কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষা করেঃ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ফ্যাটি এসিড আছে এই পাখির ডিমে। এলডিএল বা বাজে কোলেস্টেরলের কার্যকারিতা রুখতে দরকার হয় এইচডিএল বা উপকারী কোলেস্টেরল। কয়েলের ডিমের ফ্যাটের ৬০ শতাংশই এইচডিএল রক্ষায় ব্যয় হয়। ফলে দেহে ভালো কোলেস্টেরল ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থা থাকে।

শিশুদের জন্য কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতাঃ

অন্যান্য ডিমের তুলনায় কোয়েল পাখির ডিমে অনেক পুষ্টিগুণ থাকে। তাছাড়া এই ডিম শিশুদের জন্য অনেক ভালো। আসুন জেনে নেওয়া যাক শিশুদেরকে কোয়েল পাখির ডিম খাওয়ানোর উপকারিতা।

  • কোয়েল পাখির ডিমের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, এনজাইম এবং এমাইনো এসিড এমনভাবে বিন্যাসিত যে,এই ডিম শিশুদের শরীরে সব ধরনের পুষ্টির অভাব পূরণ করে শরীরের কর্মদক্ষতা বাড়িয়ে তোলে।
  • কোয়েলের ডিমে ভিটামিন বি১ এর পরিমাণ মুরগির ডিম থেকে ছয় গুণ বেশি, আয়রনও ফসফরাস ৫ গুণ বেশি এবং ভিটামিন বি২ এর পরিমাণ পনেরো গুণ বেশি। তাই এই ডিম বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী।
  • কোয়েলের ডিমে এমন কিছু উপাদান আছে যা শরীরের মধ্যে অ্যান্টিবডি তৈরি করে।
  • হৃদ যন্ত্রের ক্রিয়া সচল রাখতে পারে কোয়েলের ডিম।
  • বাচ্চাদের মানসিক, শারীরিক এবং বুদ্ধিমতার বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে থাকে কোয়েলের ডিম। দুর্বল বাচ্চা থেকে বৃদ্ধরা প্রতিদিন ৩-৪ টা করে কোয়েলের ডিমে খেতে পারেন।
  • চীনরা কোয়েলের ডিমকে টিবি, অ্যাজমা এবং ডায়াবেটিস রোগের পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা থাকে।
  • কিডনি ও লিভারের সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে কোয়েলের ডিম।

গর্ভাবস্থায় কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতাঃ

একজন শিশুর সুস্থ বিকাশ ও বৃদ্ধির জন্য গর্ভাবস্থায় মায়ের সুষম খাদ্যের প্রয়োজন। কেননা গর্ভাবস্থায় একজন শিশু পুরোপুরি মায়ের উপর নির্ভরশীল। কারণ মায়ের শরীর থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে শিশুর দেহ মস্তিষ্কের বিকাশ সাধিত হয়। 

আর গর্ভাবস্থায় মাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে হবে তার সঙ্গে রাখতে হবে ডিম বিশেষ করে কোয়েলের ডিম। কেননা কোয়েলের ডিমে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক গর্ভাবস্থায় কোয়েলের ডিম খাওয়ার উপকারিতা সমূহ-

গর্ভকালীন সমস্যা নিরাময় করেঃ গর্ভাবস্থায় ক্লান্তি, অবসন্নতাবোধ, গা গুলানো এসবই কমন সমস্যা। কোয়েলের ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি - ১২ যা সহজে ক্লান্ত হওয়া থেকে রক্ষা করবে এবং শরীরের শক্তি থাকবে দীর্ঘ সময় থাকে। তাছাড়া কোয়েলের ডিমে রয়েছে ভিটামিন এ যা আপনার চোখের দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখবে।

শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করেঃ কোয়েলের ডিমে প্রচুর পরিমাণে কোলাইন যৌগ যা গর্ভ অবস্থায় অনাগত সন্তানের মস্তিষ্কের বিকাশ সহ আমাদের মস্তিষ্কে নিউরোটাস মিটা হিসেবে কাজ করে এবং যকৃত ও স্নায়ুতন্ত্র নিয়ন্ত্রণ রাখে।

 একজন মা হিসেবে আপনার গর্ভাবস্থায় শিশুর সকল প্রকার পুষ্টি যোগান আপনাকেই দিতে হবে। তাই গর্ভাবস্থায় খাদ্য তালিকায় কোয়েলের ডিমের পাশাপাশি সুষম খাদ্য রাখুন।

ভালো কোলেস্টেরলের প্রাকৃতিক উৎসঃ রক্তে কোলেস্টের এর মাত্রা বাড়াতে আমরা খুব চিন্তায় থাকি। আমাদের রক্তে দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে LDL এবং HDL, LDL হলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কোলেস্টেরল এবং HDL হলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী কোলেস্টেরল যা কোয়েলের ডিমে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে।

কোয়েলের ডিমের অপকারিতাঃ

কোয়েলের ডিমে যেমন প্রচুর উপকারিতা আছে তেমনি কিছু উপকারিতা আছে। তবে উপকারিতার তুলনায় অপকারিতার পরিমাণ অনেক কম। তবে জেনে নেওয়া যাক কোয়েলের ডিমের উপকারিতা গুলো-

কোলেস্টেরল এর সমস্যা বাড়ায়ঃ কোয়েল পাখির ১০০ গ্রাম ডিমে থাকে ৮৪৪ গ্রাম কোলেস্টেরল। যা অন্যান্য ডিম থেকে বেশি। তাই যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা বেশি তাদের উচিত এই দিন অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকা।

ডায়াবেটিস ও হৃদরোগীদের সমস্যার কারণঃ যাদের ডায়াবেটিসের ও হৃদরোগ আছে তাদের যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে তবে তাদের ক্ষেত্রে কোয়েলের ডিম এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ এত প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট আছে। আর এই সেট ডায়াবেটিস ও হৃদ রোগীদের সমস্যার কারণ হতে পারে।

অ্যালার্জির ঝুঁকিঃ কোয়েল পাখির ডিমের মুরগির ডিমের তুলনায় কম অ্যালার্জেন থাকে। তবে যাদের ডিমে অ্যালার্জি আছে তাদের কোয়েল পাখি ডিম খাওয়ার আগে সতর্ক থাকা উচিত।

সীমিত প্রাপ্যতাঃ কোয়েল পাখির ডিম সব জায়গায় সহজলভ্য নয়। শহরাঞ্চলে এগুলো পাওয়া গেল গ্রামাঞ্চলে এগুলো খুবই কম পাওয়া যায়।

ভঙ্কুরতাঃ কোয়েলের ডিমের সূক্ষ্ম খোলস থাকে। যা মুরগি বা হাসের ডিমের তুলনায় তাদের সামলাতে এবং ফাটাতে আরও চ্যালেঞ্জিং করে তোলে। এই ভঙ্গুরতার ফলে পরিবহন বা স্টোরেজের সময় ডিম ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয়ে থাকে।

শেষ কথাঃ

কোয়েলের ডিমের পুষ্টিগুণের কথা বলে শেষ করা যায় না। তবে পুষ্টিগুণ আছে বলেই যে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে তা কিন্তু নয়। প্রতিটি জিনিস খাওয়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আছে। সেই পরিমাণ অনুসারে খেতে হবে তাহলেই পরিপূর্ণ পুষ্টিগুণ পাওয়া যাবে। 

তবে বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং অ্যালার্জির ঝুঁকি আছে এরকম রোগীদেরকে কোয়েলের ডিম খাওয়ার আগে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। অন্যথায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন।

 আর যদি সত্যিই উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের আপনার আশেপাশে পরিচিত আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব ও পাড়া-প্রতিবেশীদের সাথে শেয়ার করবেন। আর এরকম নতুন নতুন পোস্ট পেতে আমাদের www.safanbd.com ওয়েবসাইটি ভিজিট করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url