OrdinaryITPostAd

ছোট বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামার কারণ কি এবং অতিরিক্ত ঘাম কোন রোগের লক্ষণ জানুন

অতিরিক্ত গলা ঘামার কারন কি?ছোট বাচ্চাদের ঘামের কারণ কি এ নিয়ে মায়েদের মধ্যে অনেক ভয় ও দুশ্চিন্তা থাকে। তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদেরকে জানাতে যাচ্ছি ছোট বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামার কারণ কি এবং এর বিভিন্ন লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে বাচ্চাদের ঘাম নিয়ে আপনাদের মধ্যে আর কোন দুশ্চিন্তা থাকবে না।

এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমরা ছোট বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামার কারণ কি, শিশুদের মাথা ঘামার কারণ কি এবং অতিরিক্ত ঘাম কোন রোগের লক্ষণ সহ আরো অন্যান্য পয়েন্ট নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি।

ছোট বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামার কারণ কি এবং অতিরিক্ত ঘাম কোন রোগের লক্ষণ জানুন

ভূমিকাঃ

শরীর ঘাম একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু অতিরিক্ত ঘাম বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অনেক শিশু আছে যারা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ঘেমে যায়। তাই এসব শিশুদের বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার কোন শেষ থাকে না। কিন্তু ঘাম যে সব সময় দুশ্চিন্তার কারণ তা কিন্তু নয়। অনেক সময় বাচ্চাদের শরীর অতি সংবেদনশীন হওয়ার কারণেও ঘাম হয়ে থাকে।

 কিন্তু অবশ্যই বাচ্চার মায়েদের একটা দিক লক্ষ্য রাখতে হবে যে, ঘামের সাথে সাথে বাচ্চাদের মধ্যে অন্য কোন শারীরিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে কিনা, যদি কোন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই সেটা সমস্যার কারণে হতে পারে।

 তাই আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদেরকে জানাতে যাচ্ছি ঘামের সাথে সাথে কি কি কারণ থাকলে সেটা বাচ্চাদের জন্য ক্ষতি সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।

ছোট বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামার কারণ কি?

ছোট বাচ্চারা বিভিন্ন কারণে অতিরিক্ত ঘামে থাকে। ছোট বাচ্চাদের ঘামার কিছু সাধারন কারণ নিম্নে দেয়া হলো-

প্রাকৃতিক কারণঃ বাচ্চাদের ত্বক প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকে, এবং তাদের শরীর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ঘামের মাধ্যমে কাজ করে। এ কারণে অতিরিক্ত গরমে বা ঘুমের সময়ও বাচ্চারা বেশি ঘামতে পারে।

পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের অভাবঃ যদি বাচ্চাদের পোশাক বা ঘুমানোর স্থান খুব বেশি গরম বা বদ্ধ থাকে, তাহলে শরীরের তাপমাত্রা বাড়ে এবং বেশি ঘাম হতে পারে।

অতিরিক্ত মোটা কাপড়ঃ বাচ্চাদের যদি অতিরিক্ত মোটা কাপড় পোড়ানো হয়, তাহলে তারা খুব সহজেই ঘামতে শুরু করে।

হাইপারহিড্রোসিসঃ এটি একটি অবস্থা যেখানে শরীর স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি ঘাম তৈরি করে। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও এটি হতে পারে, যদিও এটি বিরল।

অপরিকল্পিত অসুস্থতাঃ কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ঘাম কোন রোগ বা সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে জ্বর, সংক্রমণ, থাইরয়েড সমস্যা ও হৃদরোগ ইত্যাদি।

শারীরবৃত্তীও কারণঃ বাচ্চারা অনেক সময় দ্রুত শারীরিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায় এবং সেই সময় শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে বেশি ঘাম সৃষ্টি করতে পারে।

তবে যদি অতিরিক্ত ঘামার সাথে অন্য কোন অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা দেয় (জ্বর, দুর্বলতা ও দ্রুত শ্বাসপ্রশ্বাস) তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হয়।

শিশুদের মাথা ঘামার কারণঃ

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শিশুদের মাথা ঘামা একটি সাধারণ ব্যাপার। তাছাড়া শিশুদের ঘামের গ্রন্থি গুলো শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মতো মাথার ঘামের গ্রন্থিও অপরিপক্ক; যার কারণে শিশুদের মাথা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ঘামে। শিশুদের মাথা ঘামার সুবিধা হল, মাথা ঘামার কারণে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয়।

 মাথায় প্রচুর ঘাম গ্রন্থি থাকে এবং এই ঘাম শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। নেয়া যাক আসুন জেনে নেওয়া যাক শিশুর মাথা ঘামার কারণসমূহ সম্পর্কে-

  • শিশুদের জন্মগত হৃদরোগের কারণে মাথা ঘাম মাথা অতিরিক্ত ঘামতে পারে। এক্ষেত্রে মাথা ঘামার সাথে সাথে অন্যান্য লক্ষণ থাকে। যেমন-হাত-পা ঘামা,ঠোঁট নীল হয়ে যাওয়া, ঘন ঘন নিউমোনিয়া হওয়া, শরীরের ওজন বৃদ্ধি না পাওয়া ইত্যাদি।
  • শিশুদের রিকেটস রোগের জন্য ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর অভাব হলে মাথায় ঘাম বেড়ে যেতে পারে।
  • থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে অতিরিক্ত হরমোন তৈরির কারণে শিশুর মাথার ঘাম বৃদ্ধি পেতে পারে। এক্ষেত্রে শিশুর ঘাম বৃদ্ধির সঙ্গে ওজন কমে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করা, ঘুম কমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা থাকে।
  • ইডিওপ্যাথিক হাইপারহাইড্রোসিস নামক রোগের কারণে শিশুর অতিরিক্ত ঘাম বেড়ে যেতে পারে।
  • কিছু কিছু ঔষধ যেমন- অ্যামফিটামিন, পেথিডিন, থাইরোক্সিন অতিমাত্রায় এ ঔষধ গুলো মা খেলে বুকের দুধ খায় এমন শিশুর মাথা ঘেমে যেতে পারে।
  • ক্যাফেইনযুক্ত খাবার মাথার ঘাম বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত মোটা কাপড়ও শিশুর মাথার ঘাম বাড়িয়ে দিতে পারে।

কোন ভিটামিনের অভাবে বাচ্চাদের গা ঘামেঃ

সাধারণত ভিটামিন ডি এর অভাব হলে বাচ্চাদের শরীর বেশি ঘামতে পারে, বিশেষ করে মাথার তালুতে। এটি ভিটামিন ডি- এর ঘাটতিরএকটি প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। ভিটামিন ডি শরীরে ক্যালসিয়াম এবং ফসফেটের ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে, যা হাড় ও পেশী সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। করি দে শরীরে ভিটামিন ডি -এর ঘাটতি হলে হাড় দুর্বল হতে পারে এবং বাচ্চাদের শরীরে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে, যেমন-

  • মাথার তালু বা শরীর বেশি ঘামা
  • অস্থিরতা বা ঘুমের সমস্যা
  • হাড়ের দুর্বলতা
তবে যদি আপনার মনে হয় যে আপনার বাচ্চার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব হয়েছে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ দিতে হবে। তাছাড়া শিশুর ভিটামিন ডি -এর ঘাটতি পূরণে সঠিক খাদ্যাভাস এবং রদেব পর্যাপ্ত সময় বের করা গুরুত্বপূর্ণ।

শিশুদের অতিরিক্ত ঘাম কোন রোগের লক্ষণঃ

শিশুদের অতিরিক্ত ঘাম বিভিন্ন কারণে হতে পারে এবং কিছু ক্ষেত্রে এটি কোন স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণও হতে পারে। যদি অনেক সময় এটি স্বাভাবিক হতে পারে, বিশেষত যখন শিশু খুব সক্রিয় বা গরম আবহাওয়ায় থাকে, তবে অতিরিক্ত ঘামের পেছনে কিছু নির্দিষ্ট রোগ বা শারীরিক সমস্যা থাকতে পারে। নিচে শিশুদের রক্তের অতিরিক্ত ঘামে কিছুই সম্ভাব্য রোগের তালিকা দেওয়া হলো-

হাইপারহাইড্রোসিসঃ এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে শিশুদের ঘামগ্রন্থি অত্যধিক সক্রিয় থাকে। এতে হাত পা এবং মাথায় স্বাভাবিকের তুলনায় অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। হাইপারহাইড্রোসিস শিশুদের মধ্যে একটি সাধারণ অবস্থা হতে পারে এবং কোন গুরুদের স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ ছাড়াই দেখা যেতে পারে।

ভিটামিন ডি -এর ঘাটতিঃ শিশুরা যদি ভিটামিন ডি -এর ঘাটতিতে হবে বিশেষত রিকেটস রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে, তাহলে তাদের মাথা ও শরীরের অন্যান্য অংশ অতিরিক্ত ঘামতে পারে। এটি ভিটামিন ডি- এর ঘাটতির একটি সাধারণ লক্ষণ।

জন্মগত হৃদরোগঃ অনেক শিশুই জন্মগতভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে। এই রোগের ফলে শিশুরা যখন শারীরিক ক্রিয়াকলাপ করে, তখন শিশুদের অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। হৃদরোগের অন্যান্য লক্ষণ গুলোর মধ্যে শ্বাসকষ্ট, ক্লান্তি এবং খাওয়াতে অসুবিধা হতে পারে।।

হাইপারথাইরয়েডিজমঃ যদি থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা শিশুর শরীরে বেশি থাকে, তাহলে তার মেটাবলিজম বেড়ে যায়, যার ফলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং অতিরিক্ত ঘাম হয়। তবে শিশুর মধ্যে এটি খুবই বিরল।

সংক্রমণঃ যখন কোন ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস সংক্রমণে আক্রান্ত হয়, যেমন- ফ্লু, জ্বর বা টিউবারকুলোসিস তখন তাদের শরীরে অতিরিক্ত ঘামাতে পারে। বিশেষ করে রাতে ঘাম বেশি হতে পারে, যাকে "নাইট সুয়েট" বলা হয়।

নিউরোজিক্যাল সমস্যাঃ শিশুদের মধ্যে কিছু স্নায়ুবিক সমস্যা বা স্নায়ুবিক সিস্টেমের বিকাশের সমস্যার কারণে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। এটি সাধারণত অন্যান্য স্নায়ুবিক লক্ষণ গুলোর মধ্যে দেখা যায়।

অতিরিক্ত শারীরিক ক্রিয়াকলাপঃ সূরা খেলাধুলা শিশুরা খেলাধুলা বা দৌড়াদৌড়ি করলে স্বাভাবিকভাবেই ঘাম বেশি হয়ে থাকে। এটি সাধারণত কোন রোগের লক্ষণ নয়, বরং তাদের স্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া।

বর্ধিত শ্বাসযন্ত্রের সমস্যাঃ যদি শিশুর শ্বাসযন্ত্রের কোন সমস্যা থাকে, যেমন হাঁপানি বা অন্য কোন শ্বাসকষ্ট তাহলে শরীর থেকে তাপমাত্রা কমানোর জন্য অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে।

মেডিকেশনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে শিশুদের অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে। বিশেষ করে যদি তারা কোন অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিহিস্টাসিন বা হার্টের চিকিৎসার ওষুধ গ্রহণ করে।

ছোট বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘাম থেকে মুক্তির উপায় ও চিকিৎসাঃ

ছোট বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘাম থেকে মুক্তির উপায় এবং এর চিকিৎসা নির্ভর করে ঘামের কারণে ওপর ভিত্তি করে। ঘাম যদি বাচ্চার স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপের সঙ্গে সম্পর্কিত হয় (যেমন গরম পরিবেশ বা খেলাধুলার সময়), তবে এদের সাধারণত কোন গুরুতর সমস্যা নয়। নিচে কিছু সাধারন প্রতিকার ও চিকিৎসা দেওয়া হল-

  • গরম আবহাওয়ায় শিশুকে গরম শিশুকে পাতলা সুতি কাপড় পরাতে হবে।
  • ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা ও আরামদায়ক রাখতে হবে।
  • শিশুকে পরিমান মত পানি ও তরল খাবার খাওয়াতে হবে।
  • বাচ্চার হাত ও পা পরিষ্কার রাখা এবং পরিষ্কার কাপড় পরিধান করানো উচিত। ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ঘাম পরিষ্কার করা জরুরী।
  • যেসব খাবার শিশুদের ঘাম বাড়িয়ে দিতে পারে। যেমন-চা, কফি, চকলেট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
  • ভিটামিন ডি -এর ঘাটতি হলে শিশুদের ঘাম বেশি হতে পারে। বাচ্চাকে ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট দিতে পারেন এবং নিয়মিত সূর্যের আলোতে কিছু সময় কাটানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
  • শিশুদেরকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে।

চিকিৎসাঃ

হাইপার হাইড্রোসিসের জন্য চিকিৎসাঃ

যদি বাচ্চার ঘাম স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় তাহলে ডাক্তার কিছু চিকিৎসা পরামর্শ দিতে পারেন, যেমন:

অ্যান্টিপারস্পিরান্টঃ যদি বাচ্চার বয়স উপযুক্ত হয়, তখন ডাক্তার মৃদু অ্যান্টিপারস্পিরান্ট পরামর্শ দিতে পারেন।

আইন্টোফোরেসিসঃ এটি একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে ক্ষুদ্র বৈদ্যুতিক তরঙ্গ ব্যবহার করে ঘামগ্রন্থি নিষ্ক্রিয় করা হয়।

বোটক্স ইনজেকশনঃ ডাক্তার প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষ ক্ষেত্রে বোটক্স ইনজেকশন দিতে পারেন, যা ঘাম নিয়ন্ত্রণ করে।

যদি অন্য কোন রোগ থাকেঃ

যদি শিশুর ঘাম অন্য কোন রোগের কারণে হয়, যেমন: থাইরয়েডের সমস্যা, হৃদরোগ রোগ বা সংক্রমণ তবে সেই রোগের চিকিৎসা করাতে হবে। সেই রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে এলে ঘামও কমে যাবে।

শরীরের অন্যান্য রোগের পরীক্ষাঃ

ডাক্তার যদি মনে করেন যে বাচ্চার ঘাম কোন জটিল রোগের লক্ষণ হতে পারে, তবে তিনি কিছু পরীক্ষা যেমন: থাইরয়েড টেস্ট, রক্ত পরীক্ষা বা হৃদরোগের পরীক্ষা করতে পারেন।

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধঃ

বাচ্চার ঘাম নিয়ন্ত্রণে কিছু ওষুধ প্রয়োজন হতে পারে, বিশেষত যদি ঘাম অত্যন্ত বেশি হয়।

পরিশেষেঃ

উক্ত আর্টিকেলে আমরা বাচ্চাদের অতিরিক্ত ঘামার বিভিন্ন কারণ তুলে ধরেছি এবং অনেক ধরনের সমাধান সম্পর্কেও আলোচনা করেছি । তবে আপনাদের বাচ্চার মধ্যে যদি স্বাভাবিক কোনো কারণ ছাড়াও অতিরিক্ত ঘাম হয়ে থাকে এবং উপরের আর্টিকেলে যেসব রোগের কথা তুলে ধরেছি সেগুলো যদি প্রকাশ পায় তাহলে অবশ্যই আপনাদেরকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

 আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অতিরিক্ত ঘামের অনেক জানা ও অজানা তথ্য জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছে। তাই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের কাছে উপকারী মনে হয়ে থাকে তাহলে আপনাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করবেন। আর এরকম জানা-অজানা তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাফান বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url